সংক্ষিপ্ত

  • কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্টের নোটিস পেয়ে এবার ইস্তফা দিলেন কপিল
  • ক্রিকেট অ্যাডভাইজারি কমিটির প্রধান পদে ইস্তফা
  • আগেই ইস্তফা দিয়েছিলেন শান্তা রঙ্গস্বামী
  • নতুন বোর্ড বেছে নেবে সিএসি, বলছেন সিওএ প্রধান

কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্টের নোটিস পাওয়ার পর এবার নিজের পথ থেকে ইস্তফা দিয়ে দিলেন ১৯৮৩ বিশ্বকাপ জয়ী প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক কপিল দেব। কপিল নিজে কিঠু জানানি এই বিষয়ে, তবে বোর্ডে সুত্রের খবর কপিলের ইস্তফা পত্র জমা পরেছে, এবং সেটা গ্রহণ করেও নেওয়া হয়েছে। এবার আগেই শান্তা রঙ্গস্বামী ক্রিকেট অ্যাডভাইজারি কমিটির পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন। কপিলেদের বিরুদ্ধেও কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্টের অভিযোগ তুলেছিলেন মধ্যপ্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য সঞ্জীব গুপ্তা। রাহুল দ্রাবিড়ের বিরুদ্ধেও তিনি স্বার্থ সংঘাতের অভিযোগ এনেছিলেন। 

আরও পড়ুন -রোহিতের ব্যাটিংয়ে ফিরল শেহওয়াগের স্মৃতি, প্রথম টেস্টেই শতরান ওপেনার রোহিতের

কপিল দেবের নেতৃত্বে শান্তা রঙ্গস্বামী ও অংশুমান গায়েকওয়াড় বেছে নিয়েছিলেন ভারতীয় পুরুষ ও মহিলা দলের কোচ। অনেকর মতে কপিলদের বিরুদ্ধে যদি স্বার্থ সংঘাতের প্রশ্ন প্রমাণিত হয় তাহলে রবি শাস্ত্রী বা মহিলা দলের কোচ ডাব্লু ভি রমনের চাকরি নিয়েও টানাটানি পরতে পারে। কিন্তু এখনই সেসব নিয়ে ভাবছে না সিওএ সদস্যরা। বরং কপিলদের এই বিষয়ে যে অপমানের মধ্য দিয়ে যেতে হল সেটা নিয়েই বেশি ক্ষুব্ধ তারা। রাহুল  দ্রাবিড়ের মত কপিল দেবের কমিটিকেও ক্লিন চিট দেওয়ার পক্ষপাতি বিনোর রাইরা। 

আরও পড়ুন - বয়েস ভাঁড়ানো রুখতে এবার হেল্প লাইন নাম্বার চালু করল ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড

তবে কপিল শান্তারা নিজেদের পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পর আগের নতুন করে কোনও ক্রিকেট অ্যাডভাইজারি কমিটি গঠন করছে না সিওএ। মূল ভারতীয় দলের কোচ নির্বাচনের দায়িত্ব থাকে এই কমিটির ওপর। কিন্তু পুরুষ ও মহিলা উভয় দলের কোচ নির্বাচন করা হয়ে গেছে। তাই এই মুহূর্তে সিএসির কোনও প্রয়োজন নেই। বিনোদ রাই জানিয়েছেন, নির্বাচনের পর বোর্ডের যে নতুন কমিটি গঠন হবে তারাই সময় মত ক্রিকেট অ্যাডভাইজারি কমিটি গঠন করবে। 

আরও পড়ুন - মহাত্মা গান্ধীর ফুটবল প্রেম , দক্ষিণ আফ্রিকার অজান কথা