ভারতে লোকসভা ভোটের হাওয়া বইছে। তাই ফেসবুকের মাধ্যমে এই সময়ে যাতে ফেক নিউজ বা ভুয়ো খবর ছড়িয়ে না পড়ে, সেই দিকে নজর দিচ্ছেন মার্ক জুকেরবার্গ।
দিনের পর দিন বিভিন্ন দাবি যেমন সন্তানদের শিক্ষা, তাঁদের পেশার স্বীকৃতি, পেনশন এগুলি অসম্পূর্ণই থেকে গিয়েছে। সমাজ থেকে তাঁদের ব্রাত্য করে রাখার প্রবণতা এবং প্রতিশ্রুতি পেয়েও বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত থেকে গিয়েছেন তাঁরা।
ভোটের কালি ঘিরে রয়েছে আরও বেশ কয়েকটি অজানা তথ্য। জেনে নিন সেগুলি কী
করাও কার্যত কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। ব্যস্ত সময়েও নাস্তানাবুদ হওয়ার পুরনো অভিশাপকে রুখতেই নির্বাচন কমিশন এনেছে নতুন অ্যাপ সিভিজিল।
রানাঘাটে প্রার্থী দেওয়া নিয়ে প্রথম থেকেই চলছিল জোর নাটক। নাটকের কেন্দ্রে আগাগোড়াই ছিল মতুয়া ভোট দখল। প্রথম তাস ফেলেছিল তৃণমূল। পূর্বাভাস ছাড়াই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সেখানে নিহত বিধায়ক সত্যজিৎ বিশ্বাসের স্ত্রী আনকোরা মুখ রূপালী বিশ্বাসকে দাঁড় করান। বিজেপি খুঁজছিল পালটা দেওয়ার মতো যোগ্যতম একটি মুখ। এই মুকুটমণি অধিকারিকে প্রার্থী করা।
দুশো জন লেখক একজোট হয়ে সমস্বরে বলে উঠলেন 'না'। লোকসভা ভোটের আবহে ঘৃণার রাজনীতির আবার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ৃালেন ভারতীয় বুদ্ধিজীবীরা।
লোকসভা ভোটের মুখে সব দলকে কড়া দাওয়াই দিয়ে নায়কের আসনে আপাতত ফেসবুক। ভুঁয়ো খবর ছড়ানো এবং অসঙ্গতিপূর্ণ তথ্য ছড়ানোর বিরুদ্ধে লোকসভা ভোটের আগে জোরকদমে মাঠে নামল ফেসবুক।