শুভেন্দু বলেন, কোচবিহার আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, দক্ষিণ দিনাজপুর, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব মেদিনীপুর, নদিয়া এই জেলা পরিষদগুলি বিজেপি দখল করত। সঠিকভাবে ভোট হয়নি বলেও দাবি তাঁর।
গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে শুরু করে পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদ দখলে তৃণমূল কংগ্রেস যেমন এগিয়ে রয়েছে তেমনই ভোট হিংসায় সব থেকে বেশি প্রাণ গেছে তৃণমূলের সমর্থকদের।
সর্বশেষ পাওয়া খবর বলছে পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফল এগোচ্ছে ঘাসফুল শিবিরের দিকেই। বিভিন্ন জেলা থেকে হিংসার খবর মিলেছে। তবে সেসব পেরিয়েই নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার পথে তৃণমূল কংগ্রেস।
গণনার দিনের বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ময়না। আহতে হয়েছেন ৬৮ বছরের গুরুপদ ভুঁইয়া নামের এক বৃদ্ধা। তিনি তাম্রলিপ্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি
কেন্দ্রীয় সরকারের জন্য মাত্র ১০ হাজার বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা যায়নি। তবে রাজ্যে ভোট গণনা মোটের ওপর শান্তিপুর্ণ বলেও জানিয়ে দেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা।
বেলা তিনটে পর্যন্ত নির্বাচনী ফলাফলের যা ট্রেন্ড, তাতে দেখা যাচ্ছে মোট ৬৩,২২৯টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে এখনও পর্যন্ত তৃণমূল ১৭,৭৮৪টি আসন, বিজেপি ২,০৮২টি আসন, সিপিএম ৮৭৭টি, কংগ্রেস ৫৩৮ টি আসন পাচ্ছে।
বীরভূমে বড় ব্যবধানে জয় পেতে চলেছে তৃণমূল কংগ্রেস। জেলার বেতাজ বাদশা অনুব্রত মণ্ডল বর্তমানে জেলে। তারপরেও এই সাফল্যের পিছনে রয়েছে মমতার কারিগুরি।
বিজেপি বিধায়কের কোনও ক্ষতি হয়নি বলেই স্থানীয় সূত্রে খবর। তবে গাড়িতে একাধিকবার পাথর ছোঁড়া হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
ভোটের দিন থেকেই শুরু হয়েছে ব্যালটের অবমাননা। কোথায় জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল ব্যালট বাক্স। কোথাও আবার ফেলে দেওয়া হয়েছিল। আর গণনার দিন তো সব কিছু চাড়িয়ে গেল।
যুদ্ধক্ষেত্র নাকি ভোটগণনা কেন্দ্র, প্রশ্ন তুলছেন তারা। হুগলি জেলার ১৮টি গণনাকেন্দ্রের ভিতরে ও বাইরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। গণনাকেন্দ্রের ঠিক সামনে, যুদ্ধক্ষেত্রে মতো তৈরি করা হয়েছে বাঙ্কার।