প্রসাদ আরও বলেন আগে বিহার, বা অন্য কোনও রাজ্যে ভোটে এরকম হত্যালীলা চলত। এখন সেসব অনেক পরিমাণে কম। তাহলে বাংলা এমন রূপ কেন দেখাচ্ছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের আমলে ভোট লুঠ হল বলা চলে।
রাজ্য নির্বাচন কমিশনের অফিসে ঢুকে বিজেপির বেশ কয়েকজন সদস্য সমর্থক বিক্ষোভ শুরু করেন। আচমকা নিরাপত্তারক্ষীদের চোখ এড়িয়ে ভিতরে ঢুকে পড়েন কয়েকজন বিজেপি কর্মী। নির্বাচন কমিশনের ঘরের দরজাতেও পৌঁছে যান একজন বিজেপি কর্মী।
আমি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসা করতে চাই আপনি কী ধরনের গণতন্ত্র চান? আজ আপনার হাতেও রক্ত লাগল। বললেন অধীর চৌধুরী।
শুভেন্দু অধিকারী রাজ্যপালের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন। তিনি বলেন রাজীব সিনহাকে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ করাই রাজ্যপালের সবথেকে বড় ভুল।
পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে মুখ খুলবেন রাজীব সিনহা। বলেন ভোট শান্তিপুর্ণ তা এখন বলা সম্ভব নয়। ৬০০ র বেশি অভিযোগ জমা পড়েছে। পুলিশ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
পঞ্চায়েত ভোটের দিন ঘোষণার পর থেকে যে সন্ত্রাস শুরু হয়েছিল তা অব্যাহত রইল ভোটের দিনও। শুক্রবার রাত থেকে এপর্যন্ত পঞ্চায়েত ভোটে মৃত্যু হল ১১ জনের।
শুভেন্দু বলেন বাংলার মানুষের কাছে মাত্র দুটো রাস্তা খোলা রয়েছে। একটা হল গণঅভ্যুত্থান। দ্বিতীয় বিকল্প হিসেবে তিনি ৩৫৬ ধারা জারির কথা বলেন।
নজিরবিহীনভাবে ভোট লুঠের অভিযোগ তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। ভাতপুকুরে বুথ দখল নিয়ে ছাপ্পা দেওয়ার হয়েছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
পূর্ব মেদিনীপুরের ১ নম্বর ব্লকের মহম্মদপুর ২ নম্বর পঞ্চায়েতের তারাচাঁদবাড়ে ৬৭ ও ৬৮ নম্বর বুথে শনিবার সকাল থেকেই কেন্দ্রীয় বাহিনী অনুপস্থিত ছিল। সেখানেই কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়ে ফোন করেন শেখ সুফিয়ান।
পঞ্চায়েত ভোটে রাজনৈতিক সন্ত্রাস নজিরবহিনী। দিনহাটায় ব্যালট বাক্সে ভাঙচুর করে পুড়িয়ে দেওয়া হল।