ভোট দুষ্কৃতীদের মুক্তাঞ্চলে পরিণত হয়েছে ভাঙড়। গত চার দিন ধরেই সন্ত্রাস চলছে ভাঙড় এক নম্বর ও দুই নম্বর ব্লক জুড়ে। মনোনয়নের শেষে দিনেও তার ব্যাতীক্রম হয়নি।
উত্তর দিনাজপুরের চোড়ায় বাম ও কংগ্রেসের মিছিল লক্ষ্য করে চলল গুলি। এই ঘটনায় তিন জন গুলিবিদ্ধ হয়েছে। একজনের মৃত্যু হয়েছে। আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ দুই আইনজীবীর
কলকাতা হাইকোর্ট রাজ্যের পাশাপাশি রাজ্য নির্বাচন কমিশনতে তীব্র ভর্ৎসনা করে। প্রধানবিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম রীতিমত ধমক দেন রাজ্য ও নির্বাচন কমিশনকে।
রাজ্যে বিরোধীদের কোনও নিরাপত্তা নেই বলেও অভিযোগ করেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী ও সুকান্ত মজুমদার। কমিশনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিল বিজেপি।
মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের অভিভাবক। তাই তাঁক সঙ্গে দেখা করে ভাঙড় নিয়ে তাঁর দৃষ্টি আকর্ষণের জন্যই নবান্নে এসেছিলেন, জানিয়েছেন বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের মনোনয়ন ঘিরে বুধবারও উত্তপ্ত ভাঙড়। এদিন হঠাৎ করেই নবান্নে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দরবারে সেখানের বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি।
পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে জনস্বার্থ মামলার শুনানি হয়েছি শুক্রবার ও সোমবার। শুনানির পর রায়দান স্থগিত রেখেছিল কলকাতা হইকোর্টের প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চ। মঙ্গলবার সেই মামলায় রায় ঘোষণা করে আদালত।
মনোনয়নের দিনে সংঘর্ষে উত্তাল ভাঙড়। বিকেলে সেখান থেকেই দক্ষিণ ২৪ পরগনার জন্য জনসংযোগ যাত্রার শুরু করলেন তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি উঠেছে। রাজ্য পুলিশে আস্থা নেই বিরোধীদের। আবার যৌথ মঞ্চও নিরাপত্তার কারণে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে সরব হয়েছে।
বুধবার বিকেলে রামনগর থেকে ক্যানিং হয়ে কুলতলি, জয়নগর ছুঁয়ে মন্দিরবাজারের দক্ষিণ বিষ্ণুপুর গঙ্গামেলার মাঠে আসবেন তিনি। বৃহস্পতিবার রায়দিঘি, মন্দিরবাজার হয়ে যাবেন ডায়মন্ড হারবারে।