পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গেল বেঞ্চ। সেই রায় ডিভিশন বেঞ্চ খারিজ করে দিল। এক সদস্যের তদন্ত কমিশন গঠনের নির্দেশ।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে পাটনা বৈঠক সমস্যা তৈরি করছে বাম-কংগ্রেস আর তৃণমূল শিবিরে। পাটনা বৈঠকেই অস্ত্র করছে বিজেপি। তাতেই সাফল্য দেখতে পাচ্ছে গেরুয়া শিবির।
রাজভবে দীর্ঘ বৈঠকে সিভি আনন্দ বোস আর রাজীব সিনহা। রাজ্যপাল নাকি নির্বচন কমিশনারকে বলেছেন, রাজনৈতিক দল নির্বিশেষে পদক্ষেপ করতে হবে। অশান্তি হলেই তা নিয়ন্ত্রণে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে।
অবশেষে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা পেলেন নৌশাদ সিদ্দিকি। রাজ্যে ও কেন্দ্রের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তিনি। তবে নিরাপত্তা পেলেন কোর্টের নির্দেশে।
ভোট প্রচারে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে তৃণমূল নেত্রী শতাব্দী রায়। জল নেই, ত্রিপল নেই , রাস্তার বেহাল দশার অভিযোগ শুনতে হল সাংসদকে।
ভোট পর্বে অশান্ত ভাঙড়ে এল মাত্র এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। শনিবার থেকেই রুটমার্চ শুরু করেছে এলাকায়। আস্বস্ত স্থানীয়রা।
লালু, মুলায়ম, শারদ পাওয়ারের পরিবারকে টিকিয়ে রাখতে গেলে তৃণমূলকে ভোট দিন। পাটনায় বিরোধীদের বৈঠক নিয়ে সুর চড়ালেন শুভেন্দু অধিকারী।
বাঁকুড়ায় এদিন এসে পৌঁছয় এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। প্রথম দফায় প্রত্যেক জেলার জন্য এক কোম্পানি হিসেবে মোট ২২ কোম্পানি বাহিনী চাওয়া হয়েছে।
২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে বাংলায় ব্যাপক হিংসায় সময় প্রায় ২০ জন নিহত হয়েছিল। সেই সময়ে ক্ষমতাসীন তৃণমূল প্রায় ৯০% আসন জিতেছিল, যার মধ্যে ৩৪% বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ছিল। যদিও নির্বাচন কমিশনের প্রকাশিত তথ্য থেকে কোন দল জিতেছে তা বোঝা যায়নি।
বৃহস্পতিবার জানা গিয়েছে পঞ্চায়েত ভোটের জন্য ৮০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়েছে নির্বাচন কমিশন । ৮০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে চিঠি দিয়েছে কমিশন।