এই নিয়ে তিন তিন বার মেয়েটা যমের দুয়ার থেকে ফিরে এল। ওকে একটু সময় দে। সেই ফাঁকে নিজেরও একটু যত্ন নে। কথা রাখবি তো, বাবু?
পুরনো বন্ধুত্ব ফ্রেমবন্দি হতেই পুরনো প্রশ্ন ফের মাথাচাড়া দিয়েছে। সবার সব হয়ে যাচ্ছে। এ বার সাংসদ-তারকার পালা। কবে সাতপাকে বাঁধা পড়বেন মিমি?
একই দিনে দুটো বিশ্বমানের ছবি-মুক্তি। ঈশানের মতো প্রসূনও নতুন পরিচালক। শুভেচ্ছা জানাবেন তাঁকে না দ্বন্দ্বের গন্ধ পাচ্ছেন ইশান?
প্রভাত রায়ের অভিযোগ, ‘শেষ দেখা দেখতে আসা দূরের কথা, ফোন করেও কেউ খবর নেননি!’ তাঁর প্রশ্ন, ‘রাতারাতি এ ভাবে ভুলে যেতে হয়?’
ঐন্দ্রিলাকে দেখে দেখে পায়ে পা মিলিয়ে নেচে উঠেছেন, ‘জেহনসীব, তুঝে চাহু বেতামাশা জেহনসীব’। ‘দাদা’ তার পরেই বুকে টেনে নিয়েছেন প্রাণশক্তিতে উচ্ছ্বল মেয়েটিকে।
ঐন্দ্রিলার ধীর গতিতে সুস্থতার খবর এ দিন এশিয়ানেট নিউজ বাংলা আগেই দিয়েছিল। পরে সেই তথ্যে যেন সিলমোহর দিল সব্যসাচীর পোস্ট।
খবর শুনে যাঁরা ঐন্দ্রিলাকে চেনেন তাঁরা আনন্দে-আবেগে বিহ্বল। যাঁরা সরাসরি চেনেন না, তাঁরাও খুশি। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক জনৈক জানিয়েছেন, ধুব ধীরে হলেও সুস্থতার পথে অভিনেত্রী।
আমরা সবাই মিলে প্রার্থনা করছি, ‘ওরা দু’জন যেন এক সঙ্গে হাসতে পারে, বাঁচতে পারে। নিশ্চয়ই ঈশ্বর এত নিষ্ঠুর হবে না। এত মানুষের প্রার্থনা বৃথা যাবে না।’
পরমব্রতর দাবি, ‘‘পুরনো প্রবাদ ‘গেঁয়ো যোগী ভিখ পায় না’ এখনও প্রাসঙ্গিক। আমরা যখনই বলিউড বা হলিউডের তকমা নিয়ে ফিরি, তখনই কত আদর-কদর!’’
৪৩ -এ পা দিলেন টলি অভিনেত্রী রাইমা সেন। প্রিয় অভিনেত্রীকে শুভেচ্ছায় ভরিয়ে দিয়েছেন ভক্তরা। বয়স প্রায় ৪৫-এর কোটায় হলেও এখন হ্যাপিলি সিঙ্গল। কবে বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন তা জানতেই মুখিয়ে রয়েছেন ভক্তরা। তবে বিয়ে নিয়ে পুরোপুরি স্পিকটি নট রাইমা সেন।