চক্রবর্তী দম্পতি তাঁদের এক মাত্র ছেলেকে নিজের মতো করে বেড়ে উঠতে দিচ্ছেন। নিজের মতো করে জীবন উপভোগ করছে ইউভান।
'ফাইট ঐন্দ্রিলা ফাইট'-সকলের মুখেই এখন একটাই প্রার্থনা। ২০১৫ সালে অদম্য জেদ এবং বাঁচার প্রবল ইচ্ছা নিয়ে ১৬ টি কেমোথেরাপি এবং ৩৩ টি রেডিয়েশেনের পর ক্যান্সার মুক্ত হয়েছিলেন ঐন্দ্রিলা। অভিনেত্রীর জীবনযুদ্ধ যেন হার মানাবে রূপোলি পর্দাকে।
ট্রেলারে কিন্তু এই জবাব নেই। তা হলে সেখানে কী আছে? একের পর এক ফ্যান্টাসি। ছাদনাতলায় ঋষভের জায়গায় কল্পনায় প্রসেনজিৎ! পুরো ‘পোয়েনজিৎ’ ভঙ্গিতে! টলিউড বলছে, বহু বছর পরে আবারও ‘গুরু’ স্বমহিমায়।
চিরঞ্জিতের কথায়, ‘যাঁরা বাংলা ছবির লক্ষ্মী সেই সব দর্শকেরা মাল্টিপ্লেক্সে যান না। তাঁরা সিনেমা বলতে বোঝেন, নাচাগানা, মারপিটে ভরপুর বিনোদন। ছবি দেখতে গিয়েও যদি গালে হাত দিয়ে বসে ভাবতে হয়, তা হলে আর লাভ কী?’
সম্প্রতি নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় হট ভিডিও পোস্ট করে ভক্তদের রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছেন শ্রাবন্তী। ভিডিও পোস্ট করা মাত্রই হু হু করে ভাইরাল হয়েছে।
সব্যসাচীর আশ্বাসবাণীতে বিশ্বাস রেখে তুলনায় উৎকণ্ঠা থিতিয়েছে। বুধবার সৌরভের ছোট্ট বার্তা তাতেই যেন আরও একটু শান্তির প্রলেপ দিল।
সম্প্রতি নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় একগুচ্ছ ছবি পোস্ট করলেন টলি নায়িকা। মডেলিং দিয়ে কেরিয়ারের শুরুর দিনগুলো কেমন ছিল অভিনেত্রীর, দেখে নিন একনজরে।
হাসতে হাসতেই রাহুলের পাল্টা প্রশ্ন, পরপর দুটো ধারাবাহিকে রুকমার সঙ্গে কাজ। ভাল বোঝাপড়া, টানটান বন্ধুত্ব। এই বন্ধুত্ব বারেবারে ঝালিয়ে নেওয়ার সুযোগ কেউ ছাড়ে?
যুদ্ধ ফুরিয়েছে বটে তবে যুগে যুগে নতুন রূপে ফিরে এসেছে 'মারীচ', জমিদারের লাঠির সামনে আজও বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে সেই কৃষক। সবলের ছড়ি আজও ঘুরছে। তবে কি আজও একই রকম প্রাসঙ্গিক মারীচ সংবাদ?
তরণ এও জানিয়েছেন, চার মুখ্য অভিনেতার দাবি, ‘এ ছবি সব ছবির ‘বাপ’!’ সঞ্জয় দত্ত তাঁর টুইটার হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘শ্যুট ধামাল দোস্তি বেমিসাল!’