ক্লিপিং বলছে, সেটে নায়িকাদের সঙ্গে মদন মিশে গিয়েছিলেন সহজেই। শ্রাবন্তী, কৌশানীর মধ্যিখানে বিধায়ক জমকালো। নাচের তালে পা মিলিয়েছেন দিব্যি।
মিথিলা কিন্তু সে দিন ভয় পাননি। ভেঙেও পড়েননি। বরং দৃঢ় ভাবে অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছেন। অপরাধীদের শাস্তি দাবি করেছিলেন।
নুসরতের শেয়ার করা ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, গ্লিটার ভি নেক পোশাকে জ্বলজ্বল করছে বুকের খাঁজ। ব্যাকলেসে চুঁইয়ে পড়ছে ভরা যৌবন। খোলা চুল, কাজলকালো চোখের চাহনিতে নুসরত যেন আগুনে কন্যা।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে সংজ্ঞা না ফিরলেও চোখ খোলার চেষ্টা করছেন ঐন্দ্রিলা। তার শরীরের বাঁ দিকে সাড় ফিরছে। জানা গেছে বাঁ চোখ, বাঁ কাঁধ সামান্য নাড়াতে পারছেন অভিনেত্রী।
সামনেই রাখা ছিল অপরাজিতার গাড়ি। একটি বড় আধলা ইট ধেয়ে আসে তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে! অভিনেত্রীর দাবি, ‘‘গাড়িতে থাকলে ইটটা সরাসরি মুখে এসে পড়ত। বড় ফাঁড়া গেল আমার।’’
বেশ কিছু ইট স্টুডিও-এর ভেতরেও গিয়ে পড়ে। তবে ভাগ্যক্রমে সেভাবে কেউই আহত হননি। অন্যদিকে প্রিয় গাড়ির ক্ষতি হওয়ায় মন খারাপ অভিনেত্রীর।
কথাটা কতটা ভিত্তিহীন সেটা বোঝাতেই এই প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়েছিলেন ঐন্দ্রিলা। সে সময়ে তাঁকে পাল্টা কটাক্ষে বিদ্ধ হতে হয়েছিল।
পরিচালনার পাশাপাশি দুর্দান্ত অভিনেতাও। জুটির ২৫ বছরে নন্দিতা রায়ের তাই দাবি, শুধু উইন্ডোজ কেন, শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় অন্যত্রও কাজ করুন!
মিমি চক্রবর্তীর সঙ্গে শুভশ্রীর সম্পর্কের শীতলতা অতীত। সেই ছবি দিয়ে এক কালের প্রিয় বান্ধবীকে জন্মদিনের ভালবাসা জানিয়েছেন তিনি।
সব্যসাচীর আশ্বাস, ‘নিজের হাতে করে নিয়ে এসেছিলাম, নিজের হাতে ওকে বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে যাব। এর অন্যথা কিছু হবে না।’