ইয়ে জাওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি ছবির সাত বছরের পূর্তী, আজও দীপিকার স্মৃতিতে তরতাজা সেই দিনগুলো। প্রাক্তনের সঙ্গে কাটানো মুহূর্তগুলো দীপিকার কাছে বেশ স্পেশাল, তা আজও ভোলেনি রণবীর পত্নী, তা আরও একবার প্রমাণ হয়ে গেল দীপিকার সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্টে।
হিন্দি টেলিভিশনের হিনা খান ঘরোয়া বউমা থেকে এখন বিদেশি অ্যাওয়ার্ড শো কাঁপাচ্ছেন। অক্ষরা থেকে এখন তিনি গ্ল্যামার ক্যুইন। বছর দশেক আগের হিনা এবং এখনকার হিনার মধ্যে আকাশ-পাতাল তফাৎ। অভিনেত্রীর ট্রান্সফরমেশন হতবাক সকল ভক্তরা। শাড়ি পরা হিনা থেকে এখন তিনি গ্ল্যামারের নদীতে ঝাঁপ দিয়েছেন। বিদেশে হিনার ছবির স্ক্রিনিংয়ের পর থেকে জনপ্রিয়তা আকাশ ছুঁয়েছে। তাঁর ইনস্টাগ্রামের ফলোয়াড়ও বেড়ে চলেছে ক্রমশ। যেখানে অন্যান্য টেলিভিশন তারকাদের ফলোয়াড়ের সংখ্যা এক থেকে দুই মিলিয়নে আটকে, সেখানেই হিনার ফলোয়াড়ের সংখ্যা আট মিলিয়নের কাছাকাছি।
জাহ্নবী কাপুরের সঙ্গে শ্রীদেবীর সম্পর্কের সমীকরণের কথা অনেকেরই জানা। নিজের মেয়েদের ছোট থেকেই শ্রদেবী নিজে হাতে সাহাতেই বেশি পছন্দ করতেন। তবে জাহ্নবীর যেন তাঁর মায়ের কাছে ছিল বিশেষ আবদারের জায়গা। উল্টো দিকের ছবিটাও ছিল খানিকটা একই রকমের। শ্রীদেবীও জাহ্নবীর সব বিষয় শেষ সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকতেন। তাই প্রথম ছবির কাজ শুরুর পর কী আদেশ করেছিলেন বলিউডের সুপারস্টার...
সাতসকালেই সকলকে ছেড়ে চলে গেলেন বিখ্যাত সুরকার ও গায়ক ওয়াজিদ খান। ফের ইন্দ্রপতন বলিউডে। বিখ্যাত দুই অভিনেতার মৃত্যুর একমাস যেতে না যেতে আবারও এক মৃত্যুসংবাদ। মাত্র ৪২ বছর বছরেই সকলকে আলবিদা জানিয়ে চলে গেলেন ওয়াজিদ খান। সত্যিই যেন মরক লেগেছে টিনসেল টাউনে। বলিউডের ভাইজান সলমনের হাত ধরেই বি-টাউনে আত্মপ্রকাশ হয়েছিল সাজিদ-ওয়াজিদের। সালটা ১৯৯৮। 'প্যায়ার কিয়া তো ডরনা ক্যায়া'- ছবিতে এই জনপ্রিয় জুটিকে কাজের সুযোগ করে দিয়েছিলেন সলমন খান। তারপর থেকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি সাজিদ-ওয়াজিদকে। বাকিটা ইতিহাস।