বলিউডে কম বেশি সব তারকারই কারুর না কারুর সঙ্গে রয়েছে মনোমালিন্যের সম্পর্ক। সেই তালিকা থেকে বাদ পড়েননি অভিনেতা অজয় দেবগণও। শাহরুখ খানের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের সমীকরণ ঠিক কেমন, তা হাবেভাবেই বুঝিয়ে দিয়েছেন অজয় দেবগণ। তবে কাজল অভিনীত সেরা ছবি একবারও দেখেননি অজয়, রহস্য ফাঁস হতেই জল্পনা তুঙ্গে।
কিশোর কুশারের জীবনে যতটা ওঠা পড়ার গল্প রয়েছে, ঠিক ততটাই বর্ণময় তাঁর মজার মজার কাহিনি। কখনও বাড়ির সামনে লিখে রাখতেন কিশোর হইতে সাবধান, কখনও আবার চুল কেটে হাজির হতে শ্যুটে, তবে খাওয়ার বিষয় তাঁর মন ছিল বরাবরই দুর্বল।
'বলিউডের মেরিলিন মনরো' অভিনেত্রী মধুবালা, আজও বহু প্রেমিকের হৃদয়ে অবিচল হয়ে রয়ে গেছেন তিনি। চিরকালীন হার্টথ্রব অভিনেত্রী মধুবালার সৌন্দর্যে মোহিত বহু পুরুষ। ভারতীয় সিনেমার সেরা সুন্দরীর তকমা যেন আজীবন তার নামের সঙ্গে জুড়ে থাকবে। পঞ্চাশের দশক কাঁপানো অভিনেত্রীর শেষের দিনগুলো যেন বড্ড বেশি কষ্টের। মাত্র ৩৬ বছর বয়সে অত্যন্ত বেদনাদায়ক মৃত্যু দাগ কেটেছিল সকলের মনে। নিজের মৃত্যুকে নিজেও মেনে নিতে পারেননি। অদম্য বাঁচার ইচ্ছা ছিল মধুবালার। মৃত্যুর শেষ পর্যায়ে এসে একটাই আর্তি ছিল অভিনেত্রীর। সেই বিষাদময় কাহিনি ট্র্যাজিক কাহিনিকেও হার মানায়।