সংক্ষিপ্ত
স্বপ্ন বুকে নিয়েই ৩৮ বছরের কিশ্বর চৌধুরী পাড়ি দিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়া। একের পর এক ধাপ পেড়িয়ে জয় করে নিয়েছিলেন সকলের মন। এবার পালা ছিল পৌঁছে যাওয়ার ফাইনালে। কী বানালেন তিনি! ইতিমধ্যেই এই খবর ভাইরাল নেট দুনিয়ায়।
অস্ট্রেলিয়ার মাস্টার সেফ, এক কথায় বলতে গেলে বিশ্বখ্যাত এই রিয়ালিটি শো-এর টিকিট পাওয়া মানেই স্বপ্ন বদলে যায় প্রতিযোগীদের। সেই স্বপ্ন বুকে নিয়েই ৩৮ বছরের কিশ্বর চৌধুরী পাড়ি দিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়া। একের পর এক ধাপ পেড়িয়ে জয় করে নিয়েছিলেন সকলের মন। এবার পালা ছিল পৌঁছে যাওয়ার ফাইনালে। কী বানালেন তিনি! ইতিমধ্যেই এই খবর ভাইরাল নেট দুনিয়ায়।
আরও পড়ুন- আম খাওয়ার পরই কি এই খাবারগুলি খাচ্ছেন, শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে হতে পারে বড় বিপদ
আরও পড়ুন- ঠান্ডা না গরম দুধ, গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় কোনটা উপকারি, কাজে লাগান ঘরোয়া টোটকা
না, কোনও কন্টিনেনটাল বা নাইট্রোজেনের পিপারেশন নয়, পান্তা ভাত ও আলুর চোখা, সঙ্গে রয়েছে মাছ ভাজা, তাই দিয়েই সকলের মন জয় করেছেন তিনি। সেই পদ মুহূর্তে হয়ে গেল নেট দুনিয়ায় ভাইরাল। বিচারকেদের মতে এই পদ সাবেকি, তবে তা কোনও রেস্তোরাঁতেই পাওয়া যায় না। কেবল পান্তাভাতই নয়, এর আগে এই বাংলাদেশে তনয়া বানিয়ে ফেলেছিলেন খিচুড়ি ও বেগুন ভর্তা।
বিচারকদের মধ্যে ছিলেন মেলিসা লিওং, এ্যন্ডি অ্যালন ও জক জনফ্রিল, তিন জনেই এক সঙ্গে বলে ওঠেন অনবদ্য টেস্ট। লড়াকু এই মনোভাব আর সাহসের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বর্তমানে নেট দুনিয়া। তাঁর রয়েছে একটি পুত্র সন্তান ও একটি কন্যা সন্তান। যদিও অস্ট্রেলিয়ায় মাস্টারশেফের সিজন ১৩ তে জয়লাভ হয়নি। তবে জনপ্রিয়তার নিরিখে এখন কিশ্বর জয়ী। বাঙালি পদেও যে মন ভোলানো যায়, বাঙালি পদকে এভাবে একটা প্রতিযোগিতায় অংশ করে নেওয়া যায় তার নজির রেখে ধ্যান ধারনার