সংক্ষিপ্ত
- লক্ষ্মীপুজোয় ঠাকুমা-দিদিমা বাড়িতেই বানাতেন নানান ধরনের মিষ্টি
- সেই তালিকায় থাকত মোয়া, নাড়ু, মুড়কি, ছাঁচের সন্দেশের মত নানান পদ
- বর্তমান যুগের ব্যস্ততার ফলে এখন সে সব প্রায় বন্ধ হতে বসেছে
- দোকান থেকে কিনেই চলছে লক্ষ্মী পুজোর প্রস্তুতি
লক্ষ্মীপুজো অধিকাংশ হিন্দু বাড়িতেই অনুষ্ঠিত হয়। দীপাবলি ও কোজাগরী পূর্ণিমার দিন দেবীর বিশেষ পুজো হয়। এটি কোজাগরী লক্ষ্মী পুজো নামে খ্যাত। বাঙালি হিন্দুরা প্রতি বৃহস্পতিবার লক্ষ্মীপুজো করে থাকেন। লক্ষ্মী ছয়টি বিশেষ গুণের দেবী। তিনি বিষ্ণুর শক্তিরও উৎস। বিষ্ণু রাম ও কৃষ্ণ রূপে অবতার গ্রহণ করলে, লক্ষ্মী সীতা ও রাধা রূপে তাদের সঙ্গিনী হন। এই ব্রত বাঙালির এক ঐতিহ্যবাহী উৎসব।
আরও পড়ুন- বাংলার ঐতিহ্যবাহী স্বাদ, লক্ষ্মীপুজো স্পেশাল মুড়কি সহজেই তৈরি হবে রান্নাঘরে
আগের সময়ে লক্ষ্মীপুজো মানেই ঠাকুমা-দিদিমা বাড়িতেই নানান ধরনের সুস্বাদু সব মিষ্টি বানাতেন । সেই তালিকায় থাকত মোয়া, নাড়ু, মুড়কি, ছাঁচের সন্দেশের মত নানান পদ। তবে বর্তমান যুগের ব্যস্ততার ফলে এখন সে সব প্রায় সমস্ত বাড়িতেই বন্ধ হতে বসেছে। দোকান থেকে কিনেই চলছে পুজোর প্রস্তুতি। তবে আপনার হাতে সময় থাকলে আপনিও ঠাকুমা-দিদিমায়েদের মতন বাড়িতেই বানিয়ে নিতে পারেন নারকেলের সাদা নাড়ু।
আরও পড়ুন- দোকানের স্বাদের নরম রসালো কালাকান্দ, পুজোয় এবার তৈরি হবে বাড়িতেই, দেখে নিন সহজ রেসিপি
নারকেলের নাড়ু বানাতে না পারলেও খেতে পছন্দ করেন অনেকেই। আর দশমীর পর থেকেই গ্রাম বাংলার বাড়িতে বাড়িতে শুরু হয়ে যায় লক্ষী পুজোর প্রস্তুতি। আর এই পুজোর প্রস্তুতি মানেই জিভে জল আনা বাংলা ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি নারকেল নাড়ুর গন্ধ। তাই আর দেরি না করে দেখে নেওয়া যাক, লক্ষ্মীপুজো উপলক্ষে কী ভাবে বাড়িতে সহজেই বানাবেন সাদা ধবধবে নারকেল-এর নাড়ু।