সংক্ষিপ্ত

  • শেষ ম্যাচে বায়ার্নের কাছে হারতে হয়েছিল ডর্টমুন্ডকে
  • যার ফলে লিগের লড়াইতে পিছিয়ে পড়েছে ফ্যাভরের দল
  • আজ রাতে পেডারবর্নের মুখোমুখি হচ্ছে বরুশিয়া ডর্টমুন্ড
  • ম্যাচ জিতে দ্বিতীয় ধরে রাখার বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী বরুশিয়া
     

বুন্দেশলিগা ফেরার পর দুটি ম্যাচ জিতলেও, শেষ ম্যাচে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বায়ার্ন মিউনিখের কাছে লড়াই করেও হারতে হয়েছে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডকে। যার ফলে লিগের লড়াইয়তে বেশ কিছুটা পিছিয়ে পড়েছে ফ্যাভরে লুসিয়েনের দল। রবিবার রাতে অবনমনের আওতায় থাকা এসসি পেডারবর্নের বিরুদ্ধে মাঠে নামতে চলেছে ডর্টমুন্ড। প্রতিপক্ষ দুর্বল হলেও, এই ম্যাচকে হালকাবাবে নিতে নারাজ ডর্টমুন্ড কোচ ফ্যাভরে লুসিয়েন। ম্যাচে জিতে ফের জের রাস্তায় ফেরাই তার লক্ষ্য। অপরদিকে ম্যাচে অঘটন ঘটিয়ে নিজেদের অবনমন বাঁচাতে মরিয়া এসি পেডারবর্ন।

আরও পড়ুনঃবুন্দেশলিগায় ৫-০ গোলে জয় বায়ার্নের,টানা অষ্টমবার খেতাব জয় এখন সময়ের অপেক্ষা

রবিবারের ম্যাচে জেতার বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী হলেও, একটু চাপে রয়েছে বরুশিয়া ডর্টমুন্ড দল। কারণ গত ম্য়াচে চিরপ্রতীদ্বন্দ্বী বায়ার্নের কাছে হার দলের আত্মবিশ্বাসে কিছুটা আঘাত হেনেছে। এই ম্যাচ জিতে দ্বিতীয় স্থান ধরে রাখাও লক্ষ্য ডর্টমুন্ড প্লেয়ারদের। বর্তমানে ২৮ ম্যাচে ৫৭ পয়েন্ট নিয়ে লিগ টেবিলের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ডর্টমুন্ড। ৫৬, ৫৫, ৫৩ তৃতীয়,চতুর্থ ও পঞ্চন স্থানে রয়েছে লেভারকুসেন, আরবি লেইপজিগ, মনখেনগ্লাব্যাখ। ফলে ডর্টমুন্ডের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছে তিনটি টিম। তাই ম্যাচ জেতা ছাড়া অন্য কোনও রাস্তা নেও ফ্যাভরের দলের। ম্যাচে সম্ভবত ৩-৪-২-১ ছকে দল নামাতে চলেছে ডর্টমুন্ড কোচ। আক্রমণাত্বক ফুটবল কেলেই প্রতিপক্ষকে নাস্তানাবুদ করা তার লক্ষ্য। গোলের জন্য ভরসা রাখছেন হ্যাজার্ড, স্যাঞ্চো, ব্যান্ডেটদের উপর।

আরও পড়ুনঃএবার করোনা ভাইরাসের থাবা হকি ইন্ডিয়ার দফতরে, আক্রান্ত ২ কর্মী

আরও পড়ুনঃকরোনা ভাইরাসের জের,এবার পিছিয়ে গেল দেশের ফুটবল মরসুম

অপরদিকে, অবনমন বাঁচাতে হলে জয় দরকার পেডারবর্ন কোচ বামগার্ড স্টিফেনের। বর্তমানে ২৮ ম্যাচে ১৯ পয়েন্ট নিয়ে লিগ টেবিলের একেবারে শেষে রয়েছে পেডারবর্ন। শক্তিশালী প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে সম্ভবত ৪-৪-২ ছকেই দল নামাতে চলেছে পেডারবর্ন কোচ। ডর্টমুন্ডের আক্রমণকে ঠেকাতে রক্ষণ ও মাঝমাঠকে শক্তিশালী করে আক্রমণে যাওয়াই লক্ষ্য পেডারবর্ন কোচের। যদিও ম্যাচে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডকেই অনেকটা এগিয়ে রাখছেন ফুটবল বিশেষজ্ঞরা।