সংক্ষিপ্ত

  • আইলিগের প্রথম ম্যাচে জয় পেল না ইস্টবেঙ্গল
  • রিয়াল কাশ্মীরের বিরুদ্ধে পিছিয়ে থেকে ড্র লাল-হলুদের
  • কল্যাণীতে প্রথমার্ধে গোল হজম করে ইস্টবেঙ্গল
  • দ্বিতীয়ার্ধে ইস্টবেঙ্গলকে সমতায় ফেরালেন এসপাদা

আইলিগের প্রথম ম্যাচে একই ফল দুই প্রধানের। আইজলের মাঠে গিয়ে গোল শূন্য ড্র করেছিল কিভু ভিকুনার মোহনবাগান। আর কল্যাণীতে প্রথম ম্যাচে পিছিয়ে থেকে ড্র ইস্টবেঙ্গলের। বুধবার কল্যাণী স্টেডিয়ামে রিয়াল কাশ্মীরের বিরুদ্ধে ম্যাচ দিয়ে এবারার লিগ অভিযান শুরু করল ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু যে আশা নিয়ে মাঠ ভরিয়েছিলেন লাল হলুদ সমর্থকরা সেটা পূরণ হল না। আক্রমনাত্মক ফুটবল খেলেও গোল করতে না পারার খেসারত দিয়ে এক পয়েন্ট নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হল আলেহান্দ্রো মেনেন্দেজ গার্সিয়ার দলকে। প্রথম ম্যাচ থেকে প্রাপ্তি এক পয়েন্ট ও এসপাদার গোল। 

 

 

আরও পড়ুন - বুমরা তাঁর কাছে শিশু, এমনই উক্তি প্রাক্তন পাক ক্রিকেটারের

একটু সাবধানী শুরু করেছিল ইস্টবেঙ্গল। সেই সুযোগটা নেওয়ার চেষ্টা করেছিল রিয়াল কাশ্মীর। কিন্তু কিছু সময়ের মধ্যেই ছন্দে ফিরে এল লাল হলুদ ব্রিগেড। কোলাডোর আক্রমণের সামনে জমাট ডিফেন্স রিয়াল কাশ্মীরের। কিছুটা খেলার গতির বিরুদ্ধেই যেন প্রথম গোলটা খেল ইস্টবেঙ্গল। ৩৩ মিনিটে ক্রিজোর গোলে এগিয়ে যায় রিয়াল কাশ্মীর। তবে গোল খেয়েও দমে যায়নি ইস্টবেঙ্গল। আক্রমণ চালাতে থাকে তারা। তবে কাশ্মীরের ডিফেন্স ভাঙাটা সহজ কাজ ছিল না। প্রথমার্ধে পিছিয়ে থেকেই ড্রেসিং রুমে ফিরে গেল আলেহান্দ্রোর দল। 

 


আরও পড়ুন - এবার লড়াই ক্যারিবিয়ানদের বিরুদ্ধে, প্রস্তুতি শুরু টিম ইন্ডিয়ার

দ্বিতীয়ার্ধে মাঠে ফিরেও আক্রমণ বজায় রাখে লাল হলুদ ব্রিগেড। ৬৫ মিনিটে জোড়া পরিবর্তন করেন লাল হলুদ কোচ আলেহান্দ্রো মেনেন্দজ গার্সিয়া। পিন্টু মাহাতোকে তুলে মাঠে নামান সামাদ আলি মল্লিককে। কমলপ্রীত সিংকে তুলে নিয়ে মাঠে নিয়ে আসা হয় অভিজিত সরকারকে। এতে আক্রমণের ঝাঁজ আরও কিছুটা বারে। ৭৭ মিনিটে বাঁ-দিক থেকে জুয়ান মেরা গঞ্জালেজের ক্রসে হেড করে ম্যাচে সমতা ফিরিয়ে আনেন মার্কোস মার্টিন এসপাদা। এরপরও একাধিক সুযোগ তৈরি করে ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু গোল করতে না পারার খেসারত দিয়ে মাত্র এক পয়েন্ট পেল লাল হলুদ ব্রিগেড। লিগের দ্বিতীয় ম্যাচে ইস্টবেঙ্গল মাঠে নামবে শনিবার। অ্যাওয়ে ম্যাচে লাল হলুদের প্রতিপক্ষ পাঞ্জাব এফসি। 

আরও পড়ুন - একদিন নিশ্চই লারার রেকর্ড ভাঙার সুযোগ পাব, আক্ষেপের সুর ওয়ার্নারের গলায়