সংক্ষিপ্ত

  • রোনাল্ডোর পর করোনার মোকাবিলায় এগিয়ে এলেন মেসি
  • এক মিলিয়ন ইউরো দান করলেন বার্সেলোনার তারকা ফরওয়ার্ড
  • বার্সেলোনা ও আর্জেন্তিনার হাসপাতাল ক্লিনিকে ভাগ করে দিলেন টাকা
  • সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ায় মেসিকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন হাসপাতালের
     

গোটা পৃথিবী লড়াইয়ে নেমেছে মারণ করোবা ভাইরাসের বিরুদ্ধে। বিশ্ব জুড়ে এখন ত্রাহি ত্রাহি রব। বিশেষ করে কোভিড ১৯ ভাইরাসের থাবায় সব থেকে বেশি প্রভাব পড়েছে ইতালি ও স্পেনে। ইউরোপে করোনার মূল কেন্দ্র হয়ে উঠেছে স্পেন। করোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রতি দিনই বাড়ছে। মৃতের সংখ্যাও প্রায় ৩ হাজার। এমন সময় ক্রিশ্চিয়ানোর রোনাল্ডোর পর মারণ করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে স্পেনে অর্থসাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন বার্সেলোনা তারকা লিওনেল মেসি। সংবাদমাধ্যম মার্কার রিপোর্ট অনুযায়ী আর্জেন্তাইন সুপারস্টার ১ মিলিয়ন ইউরো অর্থ ভাগ করে দিয়েছেন বার্সেলোনা ও আর্জেন্তিনায় তাঁর হোমটাউনের হাসপাতাল ক্লিনিকে। মেসি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ট্যুইটারে হাসাপাতালের তরফে জানানো হয়েছে, ‘করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য লিও মেসি আমাদের অর্থসাহায্য করেছেন। পাশে দাড়ানোর জন্য তোমায় অনেক ধন্যবাদ লিও।’ 

আরও পড়ুনঃ২১ দিনের লকডাউনকে সমর্থন, সোশাল মিডিয়ায় ভিডিও বার্তা বিরাট-অনুষ্কার

করোনা মোকাবিলায় সাহায্যের হাত বাড়িয়েছেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোও। রোনাল্ডো ও তার ফুটবল এজেন্ট জর্জ মেনেন্দেস জানিয়েছেন, পর্তগালের করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলাায় ১০ লক্ষ ডলারেরও বেশি দান করার কথা। লিসবনের সান্তা মারিয়া হাসপাতালের দুটো ওয়ার্ডের ১০টা করে বিছানা, ভেন্টিলেটর, হার্ট মনিটর, ইনফিউসন পাম্প ও সিরিঞ্জের ব্যবস্থা করেছেন দু’জনে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ধন্য়বাদ জানিয়েছে রোনাল্ডোকে।

আরও পড়ুনঃপর্তুগালে করোনা মোকাবিলায় ১ মিলিয়ন ডলার দান করলেন সি আর সেভেন

আরও পড়ুনঃআধুনিক ক্রিকেটের রান মেশিন বিরাট কোহলির সম্পর্কে প্রাক্তনদের সেরা ১০টি উক্তি

মেসি, রোনাল্ডোর পাশাপাশি মেসির গুরু পেপ গুয়ার্দিওলাও আর্থিক সাহায্য করেছেন বার্সেলোনার মেডিক্যাল কলেজ ও অ্যাঞ্জেল সোলার ড্যানিয়েল ফাউন্ডেশনকে। অ্যাঞ্জেল সোলার ড্যানিয়েল ফাউন্ডেশনের তরফে জানানো হয়েছে, পেপ গুয়ার্দিওলা ১০ লক্ষ ইউরো দিয়েছেন। করোনাার সঙ্গে লড়েই করার জন্য এভাবেই সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিশিষ্টদের এগিয়ে আসা উচিত বলেও মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।