আজও এই ফ্রেমটাকে তিনি পরম ভালোবাসেন, ৭ বছর আগের স্মৃতি এখনও বেঁচে শোলাঙ্কির মনে

মাঝখানে পেরিয়ে গিয়েছে সাত সাতটা বছর। তবু ইচ্ছে নদীর মেখলা চরিত্রটা এখনো পরম যত্নে মনের মধ্যে সাজিয়ে রেখেছেন অভিনেত্রী। এই সাত বছরে আরও চরিত্রে অভিনয় করলেও ইচ্ছে নদীকে ভুলতে পারেননি পর্দার মেখলা। তাই তো আজও ইচ্ছে নদীর নস্টাজিয়ায় ভেসে যান তিনি সঙ্গে ভাসিয়ে নিয়ে যান তার অনুরাগীদের। অভিনেত্রী সোলাঙ্কি রায় তার  'ইচ্ছে নদী' ধারাবাহিকের সহ অভিনেতা বিক্রম চ্যাটার্জি,সাথে একটি আসন্ন সিনেমার শুটিংয়ে ব্যস্ত ছিলেন।সেই ছবির শ্যুটিং করতে গিয়ে তারা ইচ্ছেনদীর নস্টালজিয়ায় ভ্রমণ উপভোগ করেছেন। পুরানো সহ-অভিনেতার সাথে কাজ করার সময় তাদের পুরানো দিনে ফিরিয়ে নিয়ে গেছে। 'ইচ্ছে নদী'ও ৭ বছর পূর্ণ করেছে। ২০১৫ সালের ১৫ জুন থেকে শোটি শুরু হয়েছিল এবং ২০১৭ সালের মে পর্যন্ত সফলভাবে চলেছিল৷ পুরনো দিনের কথা মনে করে সেই নস্টালজিয়ার হাত ধরে, বিক্রম সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট শেয়ার করেছিল৷ অভিনেতা বিক্রম, সোলাঙ্কি এবং শ্রীতমা ভট্টাচার্য অভিনীত 'ইচ্ছে নদী' ছিল বাংলা টেলিভিশনের অন্যতম জনপ্রিয় অনুষ্ঠান। ইচ্ছে নদী ধারাবাহিক বিক্রম এবং সোলাঙ্কিকে প্রথমবারের মতো একটি প্রধান জুটি হিসাবে একত্রিত করেছিল এবং তাদের রসায়ন খুব জনপ্রিয় হয়েছিল। 

মাঝখানে পেরিয়ে গিয়েছে সাত সাতটা বছর। তবু ইচ্ছে নদীর মেখলা চরিত্রটা এখনো পরম যত্নে মনের মধ্যে সাজিয়ে রেখেছেন অভিনেত্রী। এই সাত বছরে আরও চরিত্রে অভিনয় করলেও ইচ্ছে নদীকে ভুলতে পারেননি পর্দার মেখলা। তাই তো আজও ইচ্ছে নদীর নস্টাজিয়ায় ভেসে যান তিনি সঙ্গে ভাসিয়ে নিয়ে যান তার অনুরাগীদের।

 অভিনেত্রী সোলাঙ্কি রায় তার  'ইচ্ছে নদী' ধারাবাহিকের সহ অভিনেতা বিক্রম চ্যাটার্জি,সাথে একটি আসন্ন সিনেমার শুটিংয়ে ব্যস্ত ছিলেন।সেই ছবির শ্যুটিং করতে গিয়ে তারা ইচ্ছেনদীর নস্টালজিয়ায় ভ্রমণ উপভোগ করেছেন। পুরানো সহ-অভিনেতার সাথে কাজ করার সময় তাদের পুরানো দিনে ফিরিয়ে নিয়ে গেছে। 

'ইচ্ছে নদী'ও ৭ বছর পূর্ণ করেছে। ২০১৫ সালের ১৫ জুন থেকে শোটি শুরু হয়েছিল এবং ২০১৭ সালের মে পর্যন্ত সফলভাবে চলেছিল৷ পুরনো দিনের কথা মনে করে সেই নস্টালজিয়ার হাত ধরে, বিক্রম সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট শেয়ার করেছিল৷

অভিনেতা বিক্রম, সোলাঙ্কি এবং শ্রীতমা ভট্টাচার্য অভিনীত 'ইচ্ছে নদী' ছিল বাংলা টেলিভিশনের অন্যতম জনপ্রিয় অনুষ্ঠান। ইচ্ছে নদী ধারাবাহিক বিক্রম এবং সোলাঙ্কিকে প্রথমবারের মতো একটি প্রধান জুটি হিসাবে একত্রিত করেছিল এবং তাদের রসায়ন খুব জনপ্রিয় হয়েছিল। 

মজার বিষয় হল, এই জুটিকে বিক্রম এবং ঐন্দ্রিলা সেন অভিনীত টিভি শো 'ফাগুন বউ'-তেও নিয়ে আসা হয়েছিল। যদিও তা ছিল অল্প সময়ের জন্য। সোলাঙ্কি এবং বিক্রমকে শীঘ্রই একটি বাংলা সিনেমায় দেখা যাবে।  রূপালী পর্দায় তাদের 'ইচ্ছে নদী'র জাদু পুনরায় তৈরি করবেন তারা। 

সোলাঙ্কি বিক্রমকে তাদের আগামী ছবি 'শহরের উষ্ণতম দিনে' তে আবার একসঙ্গে দেখতে পারবেন দর্শকরা। গল্পটি আবর্তিত হয়েছে একটি ছেলেকে ঘিরে যে পিএইচডি শেষ করে কলকাতায় ফিরে আসে। এবং তারপরে সে তার শৈশব প্রণয়ীর সাথে দেখা করে যার সাথে তার বিচ্ছেদ হয়েছিল। তাদের পথ আবার মিলিত হয় কিনা সেই নিয়েই এই প্রেমের গল্প। কলকাতা তাদের যাত্রায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এই ছবিতে শহরটিকে একটি যাদুকরী উপায়ে অন্বেষণ করা হবে।

ছবিটির কলাকুশলীরা, সহ অভিনেতারা ইতিমধ্যেই শহরের আশেপাশের কিছু সুন্দর জায়গায় শুটিংয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। একসাথে কাজ করার সময় বিক্রম-সোলাঙ্কি আবার তাদের 'ইচ্ছে নদী' দিনগুলিকে আবারও মনে করছিলেন। এই জুটির পোস্ট করা ফটোগুলিও তাদের ভক্তদের একটি নস্টালজিক ট্রিপে নিয়ে গিয়েছিল।

বিক্রমকে রিয়েলিটি সিরিজ 'ডান্স বাংলা ডান্স সিজন ১১'-এ তার বাস্তব জীবনের প্রিয়বন্ধু অঙ্কুশ হাজরার সাথে হোস্ট হিসাবে দেখা গিয়েছিল, সোলাঙ্কি 'গাটছরা'তে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করছেন। ধারাবাহিকটিতে সোলাঙ্কির বিপরীতে রয়েছেন গৌরব চ্যাটার্জি এবং বর্তমানে ধারাবাহিকটি  টিআরপি চার্টে রাজত্ব করছে।

২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন শোলাঙ্কি। তাঁর বর নিউজিল্যান্ডে কর্মরত থাকার কারণে এক সময় অভিনয় থেকে সাময়িক বিরতি নিয়ে শোলাঙ্কি দেশের বাইরে ছিলেন।

কিন্তু টলিপাড়ায় গুঞ্জন অভিনেত্রী শোলাঙ্কি রায়ের সঙ্গে নাকি প্রেম করছেন অভিনেতা সোহম মজুমদার। শোলাঙ্কি-সোহম 'বাবা, বেবি ও...' ছবিতে কাজ করেছেন একসঙ্গে। একটি বাংলা ওয়েব সিরিজেও  একসঙ্গে কাজ করেছেন শোলাঙ্কি-সোহম।