- Home
- Sports
- Cricket
- 'জামাই' চোটের কারণে ছিটকে গিয়েছে এশিয়া কাপ থেকে, এবার কী অবসর ভেঙে ফিরতে চলেছেন 'শ্বশুর' আফ্রিদি
'জামাই' চোটের কারণে ছিটকে গিয়েছে এশিয়া কাপ থেকে, এবার কী অবসর ভেঙে ফিরতে চলেছেন 'শ্বশুর' আফ্রিদি
চোটের কারণে এশিয়া কাপ (Asia Cup 2022) থেকে ছিটকে গিয়েছেন পাকিস্তানে বাঁ হাতি তারকা পেসার শাহিন আফ্রিদি (Shaheen Afridi)। এরপরই নেট দুনিয়ায় এক নেটিজেন শাহিদ আফ্রিদিকে ( Shahid Afridi) অবসর ভেঙে দলে ফেরার দাবি করেন। সেই নেটিজেনকে কী উত্তর দিলেন শাহিদ আফ্রিদি। জেনে নিন বিস্তারিত।
- FB
- TW
- Linkdin
হাঁটুর লিগামেন্টে চোটের কারণে এশিয়াকাপ থেকে ছিটকে গিয়েছেন পাকিস্তান দলের তারকা বাঁ হাতি পেসার শাহিন আফ্রিদি। ভারতের বিরুদ্ধে শাহিন আফ্রিদি না খেলতে পারায় হতাশ পাক সমর্থকরা। কারম গত বছর টি২০ বিশ্বকাপে শাহিন একাই ধসিয়ে দিয়েছিলেন ভারতের টপ অর্ডার।
যদিও পাকিস্তান সমর্থকদের মনে জোর বাড়িয়েছেন শাহিন আফ্রিদি। বলেছেন তিনি ছাড়াও পাকিস্তান দলের ১১ জন সকলেই ম্য়াচ উইনার। তবে ভারতের বিরুদ্ধে খেলতে না পারার জন্য হকা তারকা বাঁ হাতি পেসারও।
শাহিন আফ্রিদির চোট ও এশিয়া কাপ থেকে ছিটকে যাওয়ার জল্পনার মধ্য়েই ফের একবার শিরোনামে আরও এক আফ্রিদি। তিনি শাহিন আফ্রিদির শ্বশুর ও পাকিস্তান ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক শাহিদ আফ্রিদি।
শাহিন আফ্রিদি চোটের কারণে পাক দল থেকে ছিটকে যাওয়ার রর শাহিদ আফ্রিদিকে অবসর ভেঙে দলে ফেরার কথা বলেছেন নেটিজেনরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই বিষয়ে নিজের প্রতিক্রিয়াও দিয়েছেন শাহিদ আফ্রিদি।
শাহিন ছিটকে যাওয়ার পরে নেটমাধ্যমে এক ভক্ত শাহিদের উদ্দেশে লেখেন, ‘লালা, শাহিন চোট পেয়েছে। দয়া করে অবসর ভেঙে মাঠে ফিরুন।’ যেই ট্যুইট নেট দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়তে বেশি সময় লাগেনি।
এই টুইটের জবাব দেন শাহিদ। তিনি লেখেন, ‘আমি ওকে বলেছিলাম মাঠে ডাইভ না দিতে। এক জন জোরে বোলার মাঠে ডাইভ দিলে চোট পেতেই পারে। কিন্তু পরে বুঝতে পারলাম ও তো এক জন আফ্রিদিই।’
ফলে নেটিজেনদের তার অবসর ভেঙে ফিরে আসার বিষয়ে কোনও জবাব দেননি। শাহিনের চোট নিয়ে বলেছেন। শাহিদ আফ্রিদির ফিরে আসার কোনও সম্ভাবনাই নেই। এ শুধু এক নেটিজেনের আবদার মাত্র।
প্রসঙ্গত, নিজের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কেরিয়ারে ২৭টি টেস্ট, ৩৯৮টি একদিনের ম্যাচ ও ৯৯টি টি২০ খেলেছেন শাহিদ আফ্রিদি। রান করেছেন টেস্টে ১৭১৬, ওডিআইতে ৮০৬৪, টি২০-তে ১৪১৬। উইকেট নিয়েছেন টেস্টে ৪৮, একদিনের ক্রিকেটে ৩৯৫, টি২০-তে ৯৮টি।