- Home
- Lifestyle
- Health
- কঠিন ব্যাধি থেকে মুক্তি পেতে কিংবা ত্বক ভালো রাখতে অ্যাভোকাডো খান, রইল গুণের খোঁজ
কঠিন ব্যাধি থেকে মুক্তি পেতে কিংবা ত্বক ভালো রাখতে অ্যাভোকাডো খান, রইল গুণের খোঁজ
মধ্য আমেরিকা ও মেক্সিকো-তে মূলত পাওয়া যায় অ্যাভোকাডো। তবে, বর্তমানে সব দেশেই রপ্তানি হচ্ছে এই ফল। অ্যামিনো অ্যাসিড, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফাইবারের মতো একাধিক উপাদান আছে এই ফলে। যার গুণে একদিকে যেমন হার্ট ভালো থাকে, তেমনই বৃদ্ধি পায় হজম ক্ষমতা। ক্যান্সার প্রতিরোধ হওয়ার সঙ্গে ভালো থাকার সঙ্গে চোখের জ্যোতি বৃদ্ধি পায় এই ফলের গুণে। সঙ্গে চুল ও ত্বকের জন্য বেশ উপকারী এই ফল। জেনে নিন নিয়মিত এই ফল খেলে কী কী উপকার হবে।
- FB
- TW
- Linkdin
ওজন কমবে অ্যাভোকাডো খেলে। এতে ফাইবার ও মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। যা মেটাবলিক সিন্ড্রোমের ঝুঁকি কমায়। তাই নিয়মতি খেতে পারেন এই ফল। ওজন কমাতে চাইলে সবার আগে খাদ্যতালিকায় পরিবর্তন করুন। এমন খাবার খান যা শরীর সুস্থ রাখবে। নিয়মিত খেতে পারেন এই ফল। এতে বজায় থাকবে সুস্বাস্থ্য।
চোখের জ্যোতি বৃদ্ধি হয় অ্যাভোকাডো খেলে। এতে থাকা লুটেনিন, জেক্সানথিন ও অন্যান্য উপাদান চোখের দৃষ্টি বাড়াতে সাহায্য করে। এই যৌগগুলো ম্যাকুলার ডিজেনারেশন, ছানি রোধ করে। তাই চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে নিয়মিত খেতে পারেন অ্যাভোকাডো।
হার্ট সুরক্ষিত থাকে বেশ উপকারী অ্যাভোকাডো। এতে থাকে একাধিক উপাদান যা হার্ট সুস্থ রাখে। অ্যাভোকাডো খেলে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস পায়। এর ফলে হৃদরোগের সম্ভাবনা কমে। মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটের মাত্রা ঠিক থাকে ও হার্ট সুরক্ষিত থাকে এই ফলের গুণে। একে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় অ্যাভোকাডোর গুণে। এতে থাকা পটাশিয়াম হজমের ক্ষমতা উন্নত করে। এই ফলে ফ্রুক্টোজের পরিমাণ কম থাকায় পেটের সমস্যা কম হয়। সঙ্গে যারা ডায়রিয়ায় ভুগছেন তারা খেতে পারেন এই ফল। ডায়রিয়ার কারণে ইলেক্ট্রোলাইটেসের ঘাটতি হয়, যা পূরণ করে এই ফল।
বর্তমানে মারণ রোগ ক্যান্সার থাবা বসিয়েছে বহু মানুষের জীবনে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যারা নিয়মিত অ্যাভোকাডো খান। এই ফলে থাকা উপকারী যৌগ ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। ক্যান্সার সেল উৎপন্ন হতে দেয় না। অ্যাভোকাডো খেলে খাদ্যনালী ও কোলন ক্যান্সার থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এতে থাকে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট। যা শরীরের জন্য বেশ উপকারী।
মুখে ঘা, দাঁতের ক্ষয়ের মতো সমস্যা দূর করে অ্যাভোকাডো। অ্যাভোকাডোর গুণে মাড়ির সমস্যাও দূর হয়। এটি ওরাল ক্যান্সার প্রতিরোধে বেশ উপকারী। তাই নিয়মিত খেতে পারেন এই ফল। বর্তমানে প্রায় সব জায়গায়ই অ্যাভোকাডো ফল পাওযা যায়। ফলে মুখের যে কোনও সমস্যা দূর করতে এই ফল খান।
ఈ అవకాడో పండు మీ సెక్సువల్ లైఫ్ కి బాగా సహాయపడుతుంది. అంతేకాదు ఈ పండు రెగ్యులర్ గా తీసుకోవడం వలన అనేక ఆరోగ్య ప్రయోజనాలు కూడా ఉన్నాయి. ఇందులో అన్ సాచురేటెడ్ ఫ్యాట్స్ ఎక్కువగానూ, సాచురేటెడ్ ఫ్యాట్స్ తక్కువగానూ ఉంటాయి. దీంతో ఇవి తీసుకోవడం వల్ల గుండె సంబంధిత వ్యాధులు కూడా రాకుండా ఉంటాయి. రక్త సరఫరా కూడా సరిగా జరుగుతుంది.
বয়সের সঙ্গে সঙ্গে হাড়ের ক্ষয়ের সমস্যায় ভোগেন অনেকে। ক্যালশিয়ামের অভাবে দেখা দেয় এই সমস্যা। হাড়ের সমস্যা দূর করতে নিয়মিত অ্যাভোকাডো খান। এতে থাকে ভিটামিন কে, বোরনের মতো উপাদান। যা হাড় শক্ত করার কাজে লাগে। বোরন শরীরে ক্যালসিয়াম শোষণের ক্ষমতা বাড়িয়ে হাড় মজবুত করে।
আর্থারাইটিসের রোগীরাও খেতে পারেন অ্যাভোকাডো। বর্তমানে বাতের ব্যথা ও আর্থারাইটিসের সমস্যা দেখা দিচ্ছে অনেকের শরীরে। এই রোগে যে কোনও বয়সে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে। রোগ থেকে বাঁচতে খান অ্যাভোকাডো। এতে হাড় যেমন শক্ত হবে আর্থারাইটিসের সমস্যা দূর হবে।
ত্বকের জন্য বেশ উপকারী এই ফল। অ্যাভোকাডো থাকা একাধিক পুষ্টিগুণ ত্বক উজ্জ্বল করে। এই ফল খাওয়ার সঙ্গে মাখতেও পারেন। এতে ত্বকের একাধিক সমস্যা দূর হবে। দই অ্যাভোকাডো আর ডিম দিয়ে প্যাক বানান। প্রথমে ডিমের হলুদ অংশ একটি বাটিতে নিন। তাতে মেশান দই ও অ্যাভোকাডোর ভিতরের সবুজ অংশ। ভালো করে মিশিয়ে প্যাক বানান। ত্বকে লাগালে ত্বক উজ্জ্বল হবে।
ড্যামেজড চুলের সমস্যা সমাধানে ব্যবহার করতে পারেন অ্যাভোকাডো ও ডিমের মাস্ক। ১টি ছোট ও পাকা অ্যাভোকাডো আর ১ থেকে ২টি ডিমের সাহায্যে এই প্যাক বানাতে পারেন। প্রথমে পাকা অ্যাভোকাডো বীজ বের করে চটকে নিন। এবার তা সঙ্গে মেশান ডিমের হলুদ অংশ। মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে নিন। এটি চুলে লাগান। ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করে নিন।