Gum bleeding এর সমস্যায় ভুগছেন, বদলে ফেলুন ব্রাশ করার পদ্ধতি
মুখের সুস্থতা অনেকাংশেই নিয়মিত মুখ পরিষ্কার রাখার উপর নির্ভর করে। মুখ পরিষ্কার রাখার ফলে দাঁতের ক্ষয়রোগ, গিংগিভিটিজ, পিরিওডন্টাল রোগ, হ্যালিটোসিস বা মুখের দুর্গন্ধ এবং অন্যান্য দন্তজনিত সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। সচেতনভাবে দাঁত ব্রাশ করার পাশাপাশি নিয়মিত দন্তচিকিৎসকের মাধ্যমে দাঁত পরিষ্কার করলে দাঁতের ক্যালকুলাস বা টারটার এবং দাঁতে অবস্থানরত ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দূরীভূত হয়। দাঁত পরিষ্কার রাখার উদ্দেশ্যই হচ্ছে দাঁতের আবরণে ও ফাঁকা জায়গায় অবস্থানরত ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে দূরে রাখা। জেনে নেওয়া যাক এই সমস্যা থেকে মুক্তির সহজ উপায়-
17

প্রতিদিন খাদ্য গ্রহণের পর সকালে কিংবা রাতে দু'বার নিয়মিতভাবে দাঁত ব্রাশ করতে হবে। এর ফলে দাঁতের গঠন সুন্দর এবং মজবুত হবে ও ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার হাত থেকে রক্ষা পাবে।
27
ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট বা মাউথওয়াশ ব্যবহার করা উচিত, যা দাঁতকে আরোও সুরক্ষা করবে।
37
ব্রাশ করার সময় কোনও রকম তাড়াহুড়ো নয়। একটু সময় নিয়ে যত্ন করে ব্রাশ করুন।
47
খাবার খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ব্রাশ করবেন না। এর ফলে দাঁতের এনামেল ক্ষতিগ্রস্থ হয়। তাই সব সময় খাবার খেয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন।
57
দাঁতের যত্ন নিতে সব সময় উন্নতমানের টুথব্রাশ ব্যবহার করুন। শক্ত ব্রিসলের ব্রাশ ব্যবহার করা দাঁতের জন্য খারাপ।
67
দাঁতের যত্ন নেওয়া স্বাস্থ্যকর অভ্যাস, প্রতি ছয় মাস পরপর দন্তচিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
77
দাঁতের সমস্যা বুঝে টুথপেস্ট বাছুন, প্রয়োজনে পরামর্শ নিন চিকিৎসকের।
Latest Videos