সংক্ষিপ্ত
রোগা হওয়ার জন্য সব সময় এক্সারসাইজ করা সম্ভব হয় না। কিন্তু, এটা বললে একেবারেই চলবে না। কারণ খাওয়ার পাশাপাশি এই জিনিসটি খুবই প্রয়োজনীয়। আবার অনেকে সব কিছু মেনেও কোনও সুফল পাচ্ছেন না। হাজার ব্যায়াম, হাজার ডায়েট করেও লাভ কিছু হচ্ছে না।
করোনার সময় থেকে বেশির ভাগ অফিসই হয়েছে বাড়ি থেকেই। আর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পরও এখনও পর্যন্ত বহু অফিসই খোলেনি। বাড়ি থেকেই চলছে অফিসের কাজ। এদিকে বাড়ি থেকে কাজ হওয়ায় বেড়েছে কাজের চাপও। ফলে দীর্ঘক্ষণ ধরে বসে বসে কাজ করার ফলে বাড়ছে মেদ। হাঁটাচলা যে টুকু হচ্ছে তা ঘরের মধ্যেই। ঘর থেকে বাইরে যাওয়ারও আর তেমন একটা প্রয়োজন হয় না। এদিকে পুরনো পোশাক পরতে গিয়ে নাজেহাল অবস্থা। ওজন বেড়ে যাওয়ার চোটে একটু হাঁটলেই হাঁফ ধরছে। নিজেকে যেন আর আয়নায় দেখতে ইচ্ছেই করছে না। এর হাত থেকে আপনাকে রেহাই দিতে পারে একটি পানীয়। যা কাজ করবে একেবারে ম্যাজিকের মতো।
রোগা হওয়ার জন্য সব সময় এক্সারসাইজ করা সম্ভব হয় না। কিন্তু, এটা বললে একেবারেই চলবে না। কারণ খাওয়ার পাশাপাশি এই জিনিসটি খুবই প্রয়োজনীয়। আবার অনেকে সব কিছু মেনেও কোনও সুফল পাচ্ছেন না। হাজার ব্যায়াম, হাজার ডায়েট করেও লাভ কিছু হচ্ছে না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মেদ কমাতে কিন্তু কড়া ডায়েটে থাকা অত্যন্ত জরুরি। সঙ্গে এক্সারসাইজ মাস্ট। আর এগুলির সঙ্গে খান লেবু আর কফি। যা আপনার মেদ ঝরাতে ম্যাজিকের মতো কাজ করবে।
কীভাবে খাবেন কফি লেবু
- একটি কাপে তিন চামচ কফি নিন। তার মধ্যে একটা পাতিলেবুর রস মিশিয়ে দিন। গরম জল ঢেলে সকালে খালি পেটে নিয়মিত পান করুন। দেখবেন খুব অল্প দিনের মধ্যেই আপনার মেদ ঝরবে।
- একটি বাটিতে জল নিয়ে তার মধ্যে অল্প পরিমাণ গুড় ভিজিয়ে রাখুন। সারা রাত ভিজতে দিন। পরের দিন সকালে সেই জলে লেবুর রস মিশিয়ে খালি পেটে খেতে পারেন। মেদ কমাতে এই পানীয়ও দারুণ সাহায্য করবে।
- অনেকেই ব্ল্যাক কফি পান করেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়মিত ব্ল্যাক কফি পান করলে চটজলদি রোগা হওয়া যায়। তবে এর মধ্যে অল্প গোলমরিচ এবং পাতি লেবুর রস মিশিয়ে নিলে দ্রুত ফল পাওয়া যাবে।
- দুধ ছাড়া চায়ের সঙ্গে অল্প কফি মিশিয়ে নিন। এর মধ্যে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে, দিনে অন্তত দুবার পান করুন। ইচ্ছে করলে, ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করেও পান করতে পারেন। মেদ কমাতে খুব সাহায্য করবে এই পানীয়।
- তবে শুধু এই পানীয় খেলেই হবে না। বিশেষজ্ঞদের কথায়, মশলাযুক্ত খাবার খাওয়া কমাতে হবে। নিয়মিত এক্সারসাইজও করতে হবে। তবেই মেদ কমবে সঠিক নিয়মে।