সংক্ষিপ্ত
- আয়ুর্বেদ ও কবিরাজী চিকিৎসায় ব্যবহার হয় কালো জিরা
- এতে রয়েছে রয়েছে ফসফেট,লৌহ ও ফসফরাস
- রয়েছে ক্যানসার প্রতিরোধক কেরটিন
- রয়েছে বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী উপাদান
মশলা হিসাবে তো বটেই পাশাপাশি আয়ুর্বেদীয় , ইউনানী, কবিরাজী চিকিৎসায় ব্যবহার হয় কালো জিরা। এর বীজ থেকে তৈর হল তেল। কালোজিরা রয়েছে ফসফেট,লৌহ ও ফসফরাস। এছাড়াও রয়েছে ক্যানসার প্রতিরোধক কেরটিন, বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী উপাদান এবং অম্ল রোগের প্রতিষেধক।
প্রাচীনকাল থেকে কালোজিরা মানবদেহের নানা রোগের চিকিসায় ব্যবহার হয়ে আসছে। শুধু খাবারের স্বাদ বৃদ্ধিতেই নয় এই বীজ থেকে তৈরি তেল শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। কালো জিরায় ক্যান্সার প্রতিরোধক কেরোটিন ও শক্তিশালী হরমোন বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী এর বীজ থেকে তেল যা মানব শরীরের জন্য খুব উপকারি। এতে আছে ফসফেট, আয়রন এবং ফসফরাস। এছাড়াও কালোজিরা বিভিন্ন রোগের হাত থেকে দেহকে রক্ষা কর।
কালো জিরার গুণাগুণ:
এর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী উপাদান, পাচক এনজাইম ও অম্লনাশক উপাদান ফসফেট, লৌহ,ফসফরাস, কার্বো-হাইড্রেট ছাড়াও জীবাণু নাশক বিভিন্ন উপাদান সমূহ। এতে রয়েছে ক্যন্সার প্রতিরোধক কেরোটিন ও শক্তিশালী হর্মোন, প্রস্রাব সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী উপাদান, পাচক এনজাইম ও অম্লনাশক উপাদান এবং অম্লরোগের প্রতিষেধক। তাই বর্ষাকালে শরীর সুস্থ রাখতে কালো জিরার জুড়ি মেলা ভার।
কালো জিরা চুল, দাঁদ এর মত ত্বকের সমস্যা, কান, দাঁত, টনসিল, গলাব্যথা, গ্রন্থি পীড়া, ব্রণ, যাবতীয় চর্মরোগ, আঁচিল, কোলেষ্টরেল, কিডনী, মুত্র ও কিডনী স্টোন, লিভার ও প্লীহা,ঠান্ডা জনিত ব্যাধি,হৃদপিন্ড ও রক্তপ্রবাহ, অম্লশূল বেদনা, উদরাময়, পাকস্থলী ও মলাশয়, প্রষ্টেট, আলসার ও ক্যান্সারের সমস্যাতেই দারুণ ভাবে কার্যকর। চকালো জিরার যথাযথ ব্যবহারে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। কালোজিরা ডায়াবেটিক রোগীদের রক্তের শর্করা কমিয়ে ডায়াবেটিক আয়ত্তে রাখতে সহায়তা করে। চায়ের সঙ্গে নিয়মিত কালো জিরা মিশিয়ে পান করলে হৃদরোগে যেমন উপকার হয়, তেমনি মেদ ও ঝরে।