সংক্ষিপ্ত


পেঁয়াজ প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই রান্নার জন্য ব্যবহার করা হয়। আলু যেমন সবজির রাজা তেমনই পেঁয়াজ হল স্বাদের রাজা। রান্নার স্বাদ আর গন্ধ বাড়াতে পেঁয়াজের জুড়ি মেলা ভার। 

পেঁয়াজ প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই রান্নার জন্য ব্যবহার করা হয়। আলু যেমন সবজির রাজা তেমনই পেঁয়াজ হল স্বাদের রাজা। রান্নার স্বাদ আর গন্ধ বাড়াতে পেঁয়াজের জুড়ি মেলা ভার। অনেকে  আবার রান্নার পাশাপাশি কাঁচা পেঁয়াজ কচমচিয়ে খেতে ভালবাসে। আপনি জানেন পেঁয়াজ একটি অত্যান্ত উপাদেয় খাদ্য। যা রান্না করেও খাওয়া যায় আবার কাঁচাও খাওয়া যায়। পেঁয়াজেরও অনেক গুণ রয়েছে।  


চুল থেকে ত্বক- পেঁয়াজের গুণে আরও সুন্দর হয়ে ওঠে। পেটের রোগ সারানোর পাশাপাশি পেঁয়াজ সর্দিকাশিও কমায়। আর পেঁয়াজের রস রক্তপড়া বন্ধ করে খুব দ্রুত। কিন্তু মজা হচ্ছে রোগ যদি সকালে ঘুম থেকে উঠে এক গ্লাস পেঁয়াজের রস খাওয়া যায় তাহলে তরতরিয়ে কমে যাবে ভুঁড়ি। 

পেঁয়াজে অন্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে। যা সঠিক বিপাক বডায় রাখতে সাহায্য করে।  আর ভাল হজমশক্তি মানেই হল ভাল স্বাস্থ্য। পেট খালি অবস্থায় যদি পেঁয়াজের রস খাওয়া যায় তাহলে দ্রুত শরীরের বাড়তি মেদ পুড়ে যায়।  তাতেই দ্রুত কমে যায় বেলি ফ্য়াট। তাই অতিরিক্ত মেদ যদি ঝরাতে চান তাহলে প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে এক গ্লাস করে কাঁচা পেঁয়াজের রস খান। 

যাদের গ্যাস্ট্রিক সিন্ড্রোম আর কষ্ঠকাঠিন্য রয়েছে তাঁদের জন্য পেঁয়াজ খুবই উপকারী। পেঁয়াজে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। যা পেট পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।

পেঁয়াজ ত্বককে উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে। একাধিক ইনফেকশন হলে পেঁয়াজ রক্ষা করে ত্বককে। চুলের জন্য উপকারী পেঁয়াজ। উকুন আর চুল পড়ার হাত থেকে মুক্তি দেয় পেঁয়াজের রস। চুলেগ গোড়ায় লাগিয়ে ঘণ্টাখানেক রেখে ধুয়ে ফেললে উপকার পাবেন।  পেঁয়াজের রস খুসকির সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয়। 

পেঁয়াজ গরম। তাই কারও যদি সর্দি-কাশির সমস্যা থাকে তাহলে কাঁচা পেঁয়াজ ওষুধের মত কাজ করে। শরীর গরম করে। ঠান্ডা ও যেকোনও সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে পেঁয়াজ।