সংক্ষিপ্ত
- মুর্শিদাবাদ থেকে বাগনানে এসেছেন তাঁরা
- লকডাউনে আটকে পড়েছেন পরিয়াযী শ্রমিকরা
- তাঁদের পাশে দাঁড়ালেন বিডিও
- ব্যবস্থা করলেন থাকা ও খাওয়ার
আরও পড়ুন: বাড়িতে বসেই মিলবে চিকিৎসা, লকডাউনে সরকারি হাসপাতালে চালু নয়া পরিষেবা
দেশ জুড়ে করোনা আক্রান্তদের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ আকার নেবে না তো? টানা ২১ দিন লকডাউন ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মঙ্গলবার থেকে ফের সবকিছু স্বাভাবিক হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তা আর হল কই! নির্দিষ্ট সময়সীমার শেষদিনে প্রধানমন্ত্রী জানালেন, আপাতত ৩ মে পর্যন্ত দেশে লকডাউন চলবে।
আরও পড়ুন: সাধারণ জ্বর নিয়েই হাসপাতালে ভর্তি বাবা,মুখ খুললেন নুসরত
আরও পড়ুন: আর অপেক্ষা নয়, বিহার থেকে সাইকেলে চেপে বাড়ি ফিরছেন নদিয়ার ফেরিওয়ালারা
হাওড়ার বাগনানের বাঙ্গালপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় কাজ করতে এসেছিলেন ৩০ জন পরিযায়ী শ্রমিক। বেশিরভাগেরই বাড়ি মুর্শিদাবাদে। লকডাউনের জেরে আটকে পড়েছেন সকলেই। এতদিন তবুও কোনওমতে চালিয়ে নিচ্ছিলেন, কিন্তু লকডাউনের সময়সীমা বাড়ায় বিপাকে পড়েছেন শ্রমিকরা। হাতে যেটুকু টাকা-পয়সা ছিল, তাও শেষ হয়ে গিয়েছে। কী করবেন, কোথায় যাবেন? বুঝে উঠতে পারছিলেন না তাঁরা। মুস্কিল আসান করে দিলেন বাঙ্গালপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান শেখ আশিক রহমান ও বাগনান এক নম্বর ব্লকের বিডিও সত্যজিৎ বিশ্বাস। আদর্শ বহুমুখী মহিলা সংঘ প্রাথমিক সমবায় সমিতির মাধ্যমে বহিরাগত ৩০ শ্রমিকের দু'বেলা খাওয়ার বন্দোবস্ত হয়েছে। শুধু তাই নয়, বাঙ্গালপুর পঞ্চায়েতেরই একটি ভবনে থাকতেও পারবেন তাঁরা।