News

সোশ্যাল মিডিয়ায় ফের ভয়ঙ্করভাবে ট্রোলড হলেন বিশ্বসুন্দরী সুস্মিতা সেন। সম্প্রতি ইন্টারনেটে ভাইরাল হওয়া তাঁর একটি খুশি হওয়ার ছবিতে চোখে পড়েছে একটি মাদক পানীয়ের বোতল। কিছু কারণ বশত এই প্রতিবেদনটিকে এখান থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, স্টোরির নতুন লিংক পেতে ভিতরে যান

১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে অন্ধকারে ডুবে রয়েছে গোটা একটা গ্রাম। শিশুদের পড়াশোনা হ্যারিকেনের আলোয়। জমি জটে আজও আলো পৌঁছোয়নি পাণ্ডুয়ার বেড়েলা গ্রামে। কোথাও অভিযোগ জানাতে না পেরে চোখে জল গ্রামবাসীদের।

জলপাইগুড়ি শহর সংলগ্ন কাঠের ব্রিজ এলাকার উদ্ধার করা হল লাল কোরাল কুকড়ি সাপ। কিছু কারণবশত এই প্রতিবেদনটিকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, নতুন প্রতিবেদনটি পড়ার জন্য স্টোরির ভিতরে প্রবেশ করুন।

এক মাস আগে কেরলের তিরুঅনন্তপূরম থেকে শুরু হয়েছিল স্বাধীনতার ৭৫ বছরকে স্মরণ করে দিল্লিমুখী এই যাত্রা। যাত্রা দেশের বুকে স্বাধীনতা সংগ্রাম হওয়া বিভিন্ন স্থানকে ছুঁয়ে যাবে। যার মধ্যে যেমন রয়েছে কৃষি এলাকা, তেমনি রয়েছে বিভিন্ন সেনা জওয়ানদের ঘাঁটি, বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান এবং বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র। 

২ বছর পর ফের প্রকাশ্যে হচ্ছে ২১ জুলাই শহিদ দিবস। অতিমারির জেরে জমায়েত করে ধর্মতলায় আর জনসামেবেশ করা যায়নি। তাই এবার স্বাভাবিকভাবেই তেড়েফুড়ে ঘটা করে আয়োজন হচ্ছে। ২১ জুলাই-এর আগে প্রকাশ্যে ভিডিও বার্তা দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

অসমের ভোগেশ্বরী ফুকানানি ছিলেন ৮ সন্তানের জননী। কিন্তু স্বাধীনতা আন্দোলনে তাঁর অবদান আজও স্মরণীয়। অসমের বেহরামপুরের গৃহবধূ ভোগেশ্বরী ফুকানানি ৬০ বছর বয়সে স্বাধীনতা আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন। এত বয়সে এক মহিলার সাহস এতটাই সকলের নজর কেড়েছিল যে আজ স্বাধীনতার ৭৫ বর্ষপূর্তিতে তাঁর নাম সমানভাবে উচ্চারিত হচ্ছে। 

ভারতের সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনে প্রীতিলতা ওয়াদ্দার দেশপ্রেমের এক আদর্শ উদাহরণ। মাস্টারদা সূর্য সেনের সশস্ত্র সংগ্রামের মন্ত্রের আদর্শে অনুপ্রাণিত প্রীতিলতা ব্রিটিশের হাতে ধরা পড়তে চাননি। বরং সগর্বে পটাশিয়াম সায়েনায়াড খেয়ে শহিদ হয়েছিলেন দেশের পরাধীনতা মোচনের আন্দোলনে। 

ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ তম বার্ষিকী উদযাপন করতে এবং কোভিড সতর্কতা ডোজ গ্রহণকে বাড়ানোর জন্য সরকারের আজাদি কা অমৃত মহোৎসবের অংশ হিসাবে আগামী ৭৫ দিনের জন্য বিনামূল্যে বুস্টার ডোজ ড্রাইভ অনুষ্ঠিত হবে, তিনি বলেছিলেন

ক্যাপ্টেন লক্ষী সেহগল। ভারতের স্বাধীনতা ইতিহাসে এক উজ্জ্বল নাম। আজাদ হিন্দ ফৌজে নেতাজি সুভাষচন্দ্রের বাইরে আর যাদের নাম সর্বাগ্রে আসে তিনি হলেন লক্ষী। ছোট থেকে দেশপ্রেমে নিজেকে জড়িয়ে নিয়েছিলেন। তাই আজাদ হিন্দ ফৌজে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু-র আহ্বানকে উপেক্ষা করতে পারেননি। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে এক বীরাঙ্গণা হিসাবে আজও পূজিত হন লক্ষী সেহগল। 

অরুণা আসফ আলি, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে মহাত্মা গান্ধীর নেতৃত্বে এক উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব। ভারতকে ব্রিটিশদের অধীন থেকে মুক্ত করতে ১৯৪২ সালে মহাত্মা গান্ধী ডাক দিয়েছিলেন হয় করো না হয় মরো-র। আর সেই আন্দোলনে শরিক হয়েছিলেন অরুণা আসফ আলি। যার জন্য অগাস্ট আন্দোলনের রানি বলেও তাঁকে আজও স্মরণ করা হয়। পঞ্জাবের কালকায় এক বাঙালি পরিবারে জন্ম অরুণার। বিয়ের আগে তাঁর নাম ছিল অরুণা গঙ্গোপাধ্যায়।