সংক্ষিপ্ত
- বিক্রমের খোঁজ পাওয়ায় খানিকটা স্বস্তি
- কিন্তু বিক্রমের সাড়া পাচ্ছে না ইসরো
- এবার ইসরোর পাশে দাঁড়াল নাসা
- ল্যান্ডারকে 'হ্যালো' মেসেজ পাঠাল নাসার অ্যান্টেনা
শনিবার চাঁদের মাটিতে পা রাখার আগেই মাত্র ২.১ কিলোমিটার দূরত্ব থেকেই নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিল চন্দ্রযান-২-এর ল্যান্ডার বিক্রম। তবে বিক্রমের খোঁজ পাওয়া গেলেও এখনও নেই কোনও যোগাযোগ। ইসরোর বিজ্ঞানীরা নিরলসভাবে চেষ্টা চালিয়ে গেলেও এখনও কোনও আশার খবর দিতে পারেননি তাঁরা।
তবে এবার ল্যান্ডার বিক্রমের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের চেষ্টা করছে ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অর্থাৎ নাসা। কিন্তু কীভাবে? ভারতের এই ল্যান্ডারের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের জন্য 'হ্যালো' মেসেজও পাঠিয়েছে নাসার ডিপ স্পেস অ্যান্টেনা।
শুধু তাই নয়, নাসার জেট প্রোপালশন ল্যাবরেটরির সাহায্যে ল্যান্ডার বিক্রমের কাছে রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি পাঠাচ্ছে নাসা। একটি সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাতকারে নাসার তরফে জানানো হয়েছে যে, ডিপ স্পেস নেটওয়ার্ক (ডিএসএন)-এর মাধ্যমে ল্যান্ডার বিক্রমের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করার চেষ্টা করছে নাসা। প্রসঙ্গত, ইসরোর সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েই নাসা এই প্রচেষ্টা চালাচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।
প্রসঙ্গত হারিয়ে যাওয়া বিক্রমকে ফিরিয়ে দিতে সাহায্য করেছিল চন্দ্রযান-২-এর অরবিটার, যা কিনা চাঁদের চারিপাশে প্রতিনিয়ত পাক খেয়ে চলেছে। চন্দ্রযান-২-এর এই অরবিটারই বিক্রমের একটি থার্মাল ইমেজ পাঠিয়েছিল। যা থেকে বিক্রমের বর্তমান পরিস্থিতির কথা জানতে পেরেছিল ইসরো।
অর্থনীতি নিয়ে উদ্বিগ্ন, তিহার জেল থেকেই টুইট করে জানালেন পি চিদম্বরম
আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবতের গাড়ির সঙ্গে ধাক্কা, প্রাণ গেল ছয় বছরের শিশুর
পক্ষীকূল বাঁচাতে অভিনব উদ্যোগ,অপ্রয়োজনীয় জিনিস দিয়ে কৃত্রিম পাখির বাসা বানিয়ে তাক লাগালেন ব্য়ক্তি
এনআরসি তালিকায় নেই অসংখ্য মানুষের নাম, প্রতিবাদে আজ অসমে পালিত হচ্ছে ১২ ঘণ্টার বনধ
ইসরোর তরফে ইতিমধ্যেই জানানো হয়েছিল যে, সফল ও উন্নতমানের উৎক্ষেপণ হওয়ার কারণে অরবিটারের জ্বালানি প্রয়োজনের তুলনায় অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে, যার ফলে যে অরবিটারের আয়ুস্কাল ছিল এক বছর, ইসরোর তরফে জানানো হয়েছে যে, আগামী সাত বছর ধরে অরবিটারটি কাজ করতে পারবে। তবে চন্দ্রপৃষ্ঠে ল্যান্ডার বিক্রম হার্ড ল্যান্ডিং-এর জেরেই ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়ে গোটা বিষয়টি। এই প্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞের দাবি ল্যান্ডার বিক্রমটি অক্ষত অবস্থায় রয়েছে এমনটা জোর গলায় দাবি করা যায় না। কারণ প্রায় ২.১ কিলোমিটার দূরত্ব থেকে হ্যার্ড ল্যান্ডিং হওয়ার ফলে যান্ত্রিক কোনও ত্রুটি থাকতেই পারে সেই দাবিও কিন্তু সম্পূর্ণভাবে উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।