সংক্ষিপ্ত
করোনাভাইরাসের টিকা প্রস্তুতকারকদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই বৈঠকে টিকা প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলির সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনায় তিনি টিকা কর্মসূচির ওপর আরও জোর দেন।
উৎসবের মরশুমে (Frestive Seasons) করোনাভাইরাসের (Coronavirus) সম্পর্কিত সতর্কতা কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে। কারণ স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী উৎসবের মরশুমে পরপর বেড়ে চলেছে সংক্রমণ এই অবস্থায় কেন্দ্রীয় সরকার সতর্ক করেছে রাজ্যগুলিকে। একটি উপদেশাবালী (Covid Advisory) জারি করেছে। তাতে অপ্রয়োজনীয় সফরের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। পাশাপাশি অনলাইন কেনাকাটার ওপরে জোর দেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছেঃ
- উৎসবের মরশুমে অনলাইন শপিং করুন। অযথা এদিন ওদিক যাতায়াত করবেন না।
- উৎসবের দিনগুলিতে অবশ্যই কোভিড সংক্রান্ত গাইডলাইন মেনে চলুন।
- যেসব জায়গায় পাঁচ শতাংশের বেশি কোভিড টেস্টে পজেটিভ রিপোর্ট আসছে সেইসব জায়গাগুলি এড়িয়ে চলুন। সেইসব জেলা ও এলাকায় জমায়েত না করার শ্রেয়।
- রাজ্য সরকারের উচিৎ আগাম নির্দেশিকা জারি করা।
- স্থায়ীয় বাজার, শপিং মল ও পুজোর স্থানগুলিতে কঠোরভাবে কোভিড বিধি কার্যকর হওয়া জরুরি।
- কোভিড ম্যানেজমেন্টের পাঁচ দিক মেনে চলতে হবে। টেস,ট্র্যাক, ট্রিট, ভ্যাকসিনেট, কওভিড বিহেভিয়ার।
- জেলা প্রশাসনকে কড়া নদরদারী চালাতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী মোদীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ, ১০০ কোটির মাইলফলক পারে কেন্দ্রের স্তূতিতে টিকা প্রস্তুতকারকরা
Viral Video: সাপ ধরার ভিডিও শোরগোল ফেলেছে নেটদুনিয়ায়, ভিডিওটি কি সত্যি এদেশের
অন্যদিকে এদিনও করোনাভাইরাসের টিকা প্রস্তুতকারকদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই বৈঠকে টিকা প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলির সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনায় তিনি টিকা কর্মসূচির ওপর আরও জোর দেন। পাশাপাশি টিকা প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলির ভূয়সী প্রশাংশা করেন। প্রধানমন্ত্রীর কথায় করোনা সংক্রমণ রুখতে সবথেকে বড় হাতিয়ার হল টিকা। অন্যদিকে টিকা প্রস্তুতকারক সংস্থার প্রতিনিধিরাও প্রধানমন্ত্রী মোদীর নেতৃত্বের প্রশংসা করেন। বিশেষজ্ঞদের কথায় এখনও দেশের মহামারি বিপদ কাটেনি। এই অবস্থায় দেশের মানুষদের সতর্ক থাকা অত্যান্ত জরুরি। বেশ কয়েকজন বিশেষজ্ঞের মতে এই সময় এতটুকু অসাবধানতা যেকোনও বিপদ ডেকে আনতে পারে। অনেক বিশেষজ্ঞই আবার করোনার দ্বিতীয় তরঙ্গের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছেন। তাঁদের কথায় এই দেশে করোনার দ্বিতীয় তরঙ্গের ভয়াবহতা ছিল মারাত্মক। প্রচুর মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। হাসপাতালগুলিতে শয্যা পথ্য ও অক্সিজেনের সংকট দেখা দিয়েছিল। সেই পরিস্থিতি যাতে আর না হয় তার জন্য সাবধান হতে পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা।