সংক্ষিপ্ত
এর আগেও তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদের টার্গেট ছিল বিজেপি। তিনি সোশ্যাল মিডিয়া বার্তা দিয়ে বিজেপিকে নিশানা করেন। এদিন মহুয়া মৈত্র স্পষ্ট করে দিয়েছেন তিনি লোকসভায় তাঁর ভাষণে মোদী সরকারের বিরুদ্ধে জোরালো আওয়াজ তুলবেন। সূত্রের খবর তাঁর সঙ্গে থাবকেন তৃণমূল নেতা সৌগত রায়ও। লোকসভায় বিজেপির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার জন্য তাঁরা রণকৌশলও তৈরি করেছেন।
রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) পর কী এবার লোকসভা (Lok Sabha) সাহসী বক্তব্য রাখবেন তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ মহুয়া মৈত্র (TMC MP Mahua Maitra )। তেমনই জল্পনা তৈরি হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা বার্তা নিয়ে। বৃহস্পতিবার লোকসভায় বক্তব্য রাখতে চলেছে মহুয়া মৈত্র। সেই কথাও সোশ্যাল মিডিয়ায় বার্তা দিয়ে জানিয়েছেন তৃণমূলের কৃষ্ণনগরের সাংসদ। অন্যান্যবারের মত এবারও তাঁর টুইট যথেষ্টই সাহসী।
সোশ্যাল মিডিয়ায় বার্তা দিয়ে মহুয়া মৈত্র বলেছেন, 'আমি আজ সন্ধ্যায় লোকসভায় রাষ্ট্রপতির ভাষণের কথা বলছি'। বিজেপিকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেছেন, সমস্যা তৈরি করার জন্য সক্রিয় যারা কারা আগেই গোমূত্র পান করতে পারেন।
এটাই প্রথম নয়, এর আগেও তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদের টার্গেট ছিল বিজেপি। তিনি সোশ্যাল মিডিয়া বার্তা দিয়ে বিজেপিকে নিশানা করেন। এদিন মহুয়া মৈত্র স্পষ্ট করে দিয়েছেন তিনি লোকসভায় তাঁর ভাষণে মোদী সরকারের বিরুদ্ধে জোরালো আওয়াজ তুলবেন। সূত্রের খবর তাঁর সঙ্গে থাবকেন তৃণমূল নেতা সৌগত রায়ও। লোকসভায় বিজেপির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার জন্য তাঁরা রণকৌশলও তৈরি করেছেন।
গতকাল রাহুল গান্ধী বলেছিলেন চিন ও পাকিস্তান কাছাকাছি আসায় তা ভারতের কাছে হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে। বিদেশনীতির সমালোচনা করতে গিয়ে রাগুল গান্ধী কাশ্মীরের ৩৭০ ধারা বিলোপেরও কথা তুলেছিলেন। তবে রাহুল গান্ধীর ওই মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। তিনি বলেছেন ওয়াইনাডের কংগ্রেসের সাংসদের কিছু ইতিহাস পড়ার প্রয়োজন রয়েছে।
রাষ্ট্রপতির ভাষণে ধন্যবাদ প্রস্তাবের বিতর্কের সময় লোকসভার বিরোধী পক্ষের থেকে প্রথম ভাষণ দেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। সেখানেই তিনি বলেছিলেন ভারতের কৌশলগত লক্ষ্য চিন ও পাকিস্তানকে আলাদা করে রাখা। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার তার বিপরীত কাজ করছে। তিনি আরও বলেছিলেন, চিনাদের লক্ষ্য খুবই স্পষ্ট। তারা কী চায় সেসম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা রয়েছে। সেই জন্যই ভারতের সাবধান হওয়া জরুরি বলেও মন্তব্য করেছিলেন তিনি।
রাহুল গান্ধী আরও বলেছিলেন দেশের সামনে যে শক্তি দাঁড়িয়ে রয়েছে তার অবমূল্যয়ন না করাই শ্রেয়। চিন ও পাকিস্তানকে কীভাবে আলাদা করা যায় তারই চেষ্টা করা জরুরি। একই সঙ্গে রাহুল গান্ধীর মন্তব্য ছিল প্রতিবেশী দেশগুলির থেকে ভারত ক্রমশই বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বর্তমানে ভারত অনেকটাই একা। কিন্তু তিন দিয়ে হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে চিন পাকিস্তান আর আফগানিস্তান।
'অশ্বথামা শুধুমাত্র একটি হাতি', কেরলের সোনা পাচার নিয়ে বইল IAS M Sivashankar-র