সংক্ষিপ্ত
- তিন তালাক নিয়ে যে নতুন আইন প্রণয়ণ করা হয়েছে
- সেই আইন পরীক্ষা করে দেখবে শীর্ষ আদালত
- কেন্দ্রকে নোটিশ জারি করল শীর্ষ আদালত
- আইনটির বিরুদ্ধে একাধিক পিটিশন জমা পড়েছে
তিন তালাক নিয়ে যে নতুন আইন প্রণয়ণ করা হয়েছে, তা পরীক্ষা করে দেখবে শীর্ষ আদালত। তিন তালাক-এর নয়া আইন বলে তাৎক্ষণিক বিবাহ বিচ্ছেদ করার যে প্রথা রয়েছে, সেই প্রথা প্রয়োগ করলে শাস্তি হতে পারে স্বামীর। ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে তিন বার তালাক কথাটি উচ্চারণ করে যে তাৎক্ষণিক বিবাহ বিচ্ছেদের দিয়ে দেওয়ার যে প্রথা সেই প্রথা রুখতেই নিয়ে আসা হয় এই নয়া বিল।
ভারত-পাকিস্তান চাইলেই মধ্যস্থতা, ফের কাশ্মীর প্রসঙ্গে মুখ খুললেন ট্রাম্প
তবে লোকসভায় তিন তালাক বিল নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হলেও রাজ্যসভায় খুব সহজেই পাশ হয়ে গিয়েছিল এই বিলটি। আর এবার এই আইনটির বিরুদ্ধে একাধিক পিটিশন জমা পড়েছে বলে খবর। আর তাই বিচারপতিদের বেঞ্চ-এর তরফে জানানো হয়েছে, বিষয়টি তাঁরা পরীক্ষা করে দেখবেন। প্রসঙ্গত রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ এই বিলটির প্রতি পূর্ণ সমর্থন প্রকাশের পরদিনই পেশ করা হয় পিটিশন।
কাশ্মীর নিয়ে বদলায়নি মার্কিন নীতি, দুই দেশকে শান্তি প্রতিষ্ঠার আর্জি জানাল ট্রাম্প সরকার
দ্বিপাক্ষিক আলোচনাই সমস্যার সমাধান, কাশ্মীর ইস্যুতে ভারতের পাশে ফ্রান্স
এই বিলটির প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকার প্রথম দিন থেকেই বলে আসছে এই বিল লিঙ্গ সাম্য এবং ন্যয়ের সপক্ষে নেওয়া একটি পদক্ষেপ। বিরোধীদের দাবি এই সিদ্ধান্তের পিছনে সরকারের কোনও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য রয়েছে। আর সেই কারণে তাঁদের দাবি ছিল বিলটি পুনরায় পর্যালোচনার জন্য কমিটির কাছে পাঠানো দরকার।
লাগাতার কমছে টাকার দাম, বিপাকে দেশের অর্থনীতি
বিরোধীদের বক্তব্য নয়া এই আইনে তিন তালাক বলার জন্য যে তিন বছরের শাস্তির নীতি ঘোষণা করা হয়েছে তা আদতে মুসলিম সম্প্রদায়ের ব্য়ক্তিদের আক্রমণ করার একটা উপায়মাত্র। এর অন্যতম পিটিশনার বর্ষীয়ান আইনজীবী তথা কংগ্রেস নেতা সলমন খুরশিদ-এর কথায়, তিন বছরের কারাবাসের বিষয়টিই আদালতের খতিয়ে দেখা উচিত।