মুন্দ্রা বন্দর থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল হেরোইন। যেটি পাচার করা হচ্ছিল। রাজস্ব গোয়েন্দা দফতর সেগুলি বাজেয়াপ্ত করে। তারপরই অনেকে প্রশ্ন তোলেন এই ঘটনার পরে কেন মুন্দ্রা বন্দর কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।  

গুজরাটে গৌতম আদানির মুন্দ্রা বন্দর থেকে ২০ হাজার কোটিরও বেশি টাকার মাদক দ্রব্য বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এই ঘটনা নিয়েই সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমত যুদ্ধ শুরু করে দিয়েছে এক দল নেটিজেন। অনেকেই গোটা ঘটনার দায় চাপাতে চাইছে আদানি গ্রুপের ওপর। কিন্তু অনেকেই আবার ক্লিনচিট দেয়েছে আদানিদের। 

মুন্দ্রা বন্দর থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল হেরোইন। যেটি পাচার করা হচ্ছিল। রাজস্ব গোয়েন্দা দফতর সেগুলি বাজেয়াপ্ত করে। তারপরই অনেকে প্রশ্ন তোলেন এই ঘটনার পরে কেন মুন্দ্রা বন্দর কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। তাদের অভিযোগ এই বন্দরে মাদক বোঝাই একটি কনটেইনার এসেছে। যেটি কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া আসা কোনও মতেই সম্ভব নয়। 

আফগানিস্তানের সংকট নিয়ে মোদী-ম্যাক্রোঁর কথা, আলোচনা প্রশান্ত মহাসগরীয় এলাকা নিয়ে

রাজ্য বিজেপির সঙ্গে আলোচনা করলে ভালো হত, সুকান্ত মজুমদার ইস্যুতে সাফ কথা বিজেপি বিধায়কের

IRCTCর মাধ্যমে টিকিট কেটে বিপদে পড়তে পারতেন আপনিও, ১৭ বছরের কিশোরই বাঁচিয়ে দিল আপনাকে

কংগ্রেস ও তার জোটসঙ্গী শিবসেনা বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু করেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তাদের দাবি এত বড় একটি ঘটনা, কিন্তু কোনও টিলেভিশন মিডিয়ায় আলোচনা হচ্ছে না বিষয়টি নিয়ে। কথা প্রসঙ্গে দুটি রাজনৈতিক দলই উল্লেখ করেছে সুশান্ত সিং রাজপুতের প্রেমিকা রেয়া চক্রবর্তীর কথা। কারণ মাদকদ্রব্যকাণ্ডে তাঁর নাম জড়িয়ে রয়েছে। 

Scroll to load tweet…

Scroll to load tweet…

এই বিষয় নিয়ে একটি টুইটার হ্যাশট্যাগ তৈরি হয়েছে। যেখানে বিজেপি ড্রাগস মডেল- গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি নরেন্দ্ মোদীর সরকারকে গুজরাটের ড্রাগস সিন্ডিকেটগুলি ভাঙতে না পারার জন্য তীব্র সমালোচনা করা হটেছে। কিন্তু প্রতিপক্ষও মাঠে নেমেছে। তারা মনে করিয়ে দিয়েছে এই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদী ও আদানি কর্তৃপক্ষকে দোষারোপ করার কোনও মানে হয় না। যদি এই ঘটনায় আদানিদের দায়ি করা হয় তাহলে ইন্দিরা গান্ধী বিমান বন্দরে মাদক দ্রব্য বাজেয়াপ্ত করা হলে গান্ধী পরিবারকেও গ্রেফতার করতে হবে। 

Scroll to load tweet…
Scroll to load tweet…
Scroll to load tweet…

রবিবার ইরানের আব্বাস বন্দর থেকে আসা দুটি কন্টেইরানে প্রায় ৩ টন হেরোইন উদ্ধার করা হয়েছিল। এটি আফগানিস্তানের কান্দাহারে মূলত পাওয়া যায়। কন্টেইনারগুলি বিজয়ওয়াড়ার একটি কোম্পানি যাচ্ছিল বলেও তদন্তকারীরা জানিয়েছে। তদন্তকারীদের দাবি মাদকদ্রব্যগুলি খুবই দামি। ফরেনসিক তদন্তে জন্য সেগুলিকে দিল্লি পাঠান হয়েছে। মঙ্গলবার থেকে তদন্তে নেমেছে ইডি।