সংক্ষিপ্ত

 

  • বিশ্বে রাষ্ট্রসংঘ অনুমোদিত দেশ ও অঞ্চলের সংখ্যা ২৪৭টি
  • তার মধ্যে করোনা সংক্রমণের খবর মিলেছে ২১৪টি দেশে
  • মহামারীর বিশ্বে এখনও করোনা ফ্রি অবস্থায় রয়েছে ৩৩টি দেশ
  • প্রথমে সংক্রমণের খবর মিললেও এখন করোনা মুক্ত গ্রিনল্যান্ড

করোনা মহামারীর মোকাবিলায় হিমশিম খাচ্ছে বিশ্বের তাবড় তাবড় দেশগুলি। গোটা দুনিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা ৩৩ লক্ষরে গণ্ডি পেরিয়ে গিয়েছে। মারণ ভাইরাস প্রাণ কেড়ে নিয়েছে ২ লক্ষ ৩৪ হাজারেরও বেশি মানুষের। গোটা বিশ্বের আক্রান্তের এক তৃতীয়ংশই মার্কিন মুলুকের। বিশ্বের সর্বশক্তিধর দেশ পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে গিয়ে একেবারে নাজেহাল। এখনও পর্যন্ত পৃথিবীর ২০০টিরও বেশি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে মারণ সংক্রমণ। তবে এর মধ্যেও কামাল দেখাচ্ছে মুষ্টিমেয় কয়েকটি দেশ। যেখানে এখন পর্যন্ত ঘাটি গাঁড়তে পারেনি মারনভাইরাসটি। পরিসংখ্যান অনুযায়ী গোটা দুনিয়ায় এখনও ৩৩টি এমন দেশ রয়েছে যেখানে মারণ ভাইরাসের সংক্রমণের কোনও খবর নেই।

করোনাভাইরাস এখনও পর্যন্ত যেসব দেশগুলিতে পৌঁছে উঠতে পারেনি তার মধ্যে রয়েছে লেসোথো, তাজিকিস্থান, তুর্কমেনিস্থান, প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত ক্ষুদ্র দ্বীপ রাষ্ট্রগুলি, যেমন নাউরু, কিরিবাতি এবং সলোমন দ্বীপপুঞ্জ। 

আশা-আশঙ্কার দোলাচলে দেশ, ২ সপ্তাহে রেড জোন কমলেও বাড়েনি করোনামুক্ত গ্রিন জোনের সংখ্যা

রাজ্যের ১০ টি জেলা এখনও রয়েছে করোনার রেড জোনে, একনজরে চোখ বুলিয়ে নিন আপনি রয়েছেন কোথায়

উহানের ভাইরোলজির ল্যাবেই করোনার উৎপত্তি, গোয়েন্দা রিপোর্টে রয়েছে প্রমাণ, দাবি ট্রাম্পের

পরিসংখ্যান অনুযায়ী গত ২০ এপ্রিল পর্যন্ত  রাষ্ট্র সংঘ অনুমোদিত ২৪৭টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্যে  ২১৪টি দেশে একটি করে হলেও করোনা সংক্রমণের খবর পাওয়া গিয়েছে। এদের মধ্যে ১৯০টি দেশে স্থানীয় সংক্রমণের খবর পাওয়া গিয়েছে। আর  ১৬৬টি দেশে পরিস্থিতি যথেষ্ট আশঙ্কার। এদিকে আ্যাঙ্গুইলা, গ্রিনল্যান্ড, ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জের সেন্ট বার্টস ও সেন্ট লুসিয়া এবং ইয়েমেন প্রথমে করোনা সংক্রমণের খবর পাওয়া গেলেও এখন দেশগুলি পুরোপুরি মারণ ভাইরাসের থেকে মুক্ত বলেই দাবি করা হচ্ছে। 

তবে বিশ্বের ৩৩টি দেশ নিজেদেরকে করোনা মুক্ত দাবি করলেও এই পরিসংখ্যান ঠিক নাও হতে পারে বলে মনে করছে রাষ্ট্রসংঘ। এই হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে উত্তর কোরিয়ার কথা। এই দেশটিতে এখনও পর্যন্ত কোনও সংক্রমণের খবর পাওয়া যায়নি। কিন্তু দেশটির প্রতিবেশী চিন, রাশিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া একাধিক করোনা সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে।