এই পরিস্থিতির মধ্যেই নিজের দেশকে বাঁচাতে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের দ্বারস্থ হন তিনি। সোমবার সকালে ইইউ-কে তিনি আবেদন করেন ‘অবিলম্বে’ ইউক্রেনেকে যেন সদস্যপদ দেওয়া হয়, কারণ ইউক্রেন বরাবরই পশ্চিমীদেশগুলির পক্ষে।
ন্যাটো প্রধান জেন্স স্টোলটেনবার্গ টুইটারে জানান, "রুশ বাহিনীর মোকাবিলা করার জন্য ইউক্রেনে পাঠানো হচ্ছে এয়ার ডিফেন্স মিসাইল। এছাড়া ইউক্রেনকে ট্যাঙ্ক বিধ্বংসী অস্ত্রও দিচ্ছে ন্যাটো। এনিয়ে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে।"
নিজের দেশের নাগরিককে ইউক্রেন থেকে উদ্ধার করতে কতটা তৎপর আমেরিকা? দেখে নেওয়া যাক নিজের দেশের নাগরিককে উদ্ধার করতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নাকি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, কে বেশি সক্রিয়।
IndiGo বা SpiceJet-এর কাছে এমন প্লেন নেই যা এই দেশগুলিতে সরাসরি উড়ান পরিষেবা দিতে পারে। তাই রুটে একটি স্টপ যোগ করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
একদিকে যখন ইউক্রেনের পরিস্থিতি এতটা কঠিন, সেই সসময় প্রতীকের হাত ধরে নতুন জীবন শুরু করলেন লিউবভ। মল্লিকার্জুন রাও এবং পদ্মজার ছেলে প্রতীক। হায়দরাবাদেই তাঁদের রিসেপশনের আয়োজন করা হয়েছিল।
ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রুশের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সামরিক অভিযানের কথা ঘোষণার পর রাশিয়াকে একপ্রকার বয়কট করল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডার মত দেশগুলো। রাশিয়ায় তৈরি কোনও ধরনের ব্র্যান্ডেড স্পিরিট আর মার্কিন মুলুক বা কানাডাতে বিক্রি হবে না। যুদ্ধ আবহে কানাডিয়ান ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাসিন্দারা রাশিয়ান ভোদকার মত সুরাপ্রেম থেকে বঞ্চিত হবেন তা বলাই বাহুল্য।
সোমবার সকালেই বেলারুশ পৌঁছয় এই দল। স্থানীয় সময় সোমবার সকালে উভয় পক্ষের মধ্যে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।
ইউক্রেন থেকে দেশে ফিরলেন ভারতীয়রা। অবশেষে দেশে ফিরলেন একদল ভারতীয়। এখনও সেখানে অনেকেই রয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে। মোট ২০০ জনেরও বেশি ভারতীয় দেশে ফিরেছেন বলে জানা যাচ্ছে। দেশে ফিরে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলললেন ভারতীয়রা।
বিমান মৃয়া, যার অর্থ ইউক্রেনীয় ভাষায় 'স্বপ্ন', ১৯৮৫ সালে তৈরি হওয়া মৃয়া ১৯৮৮ সালে প্রথম আকাশে ওড়ে। Antonov-225 বিমানটিতে ৩০টিরও বেশি চাকা, ছয়টি ইঞ্জিন, ২৯০ ফুটের ডানার স্প্যান রয়েছে।
ইউক্রেনে (Ukraine) রাশিয়ার (Russia) সামরিক অভিযান ইস্যুতে ফের একবার রাষ্ট্রসংঘে (United Nations) নিরেপক্ষ অবস্থান নিল ভারত (India)। রাষ্ট্রসংঘের পক্ষ থেকে ডাকা হয় বিশেষ সাধারণ সভা ভোটভুটি থেকে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত ভারত, চিন (China) ও সংযুক্ত আরব আমিরশাহির (UAE)।