সংক্ষিপ্ত
কূটনৈতিক প্রথা অনুযায়ী কোনও বন্ধুদেশ বা প্রতিবেশী রাষ্ট্রের নির্বাচনের পর সফল রাজনৈতিক দলের প্রধান বা আগামী প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানানোন রেওয়াজ রয়েছে।
তৃতীয়বারের জন্য রেকর্ড জয় পেয়েছেন নরেন্দ্র মোদী। তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর মসনদে বসছেন। অথচ এখনও পর্যন্ত ভারতের সবথেকে কাছের আর বিতর্কিত প্রতিবেশী পাকিস্তান অভিনন্দনই জানায়নি। রবিবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি ভবনে তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করবেন নরেন্দ্র মোদী। তার আগে শনিবার পর্যন্ত পাকিস্তানের কাছ থেকে আসেনি কোনও সৌজন্যবার্তা। কিন্তু প্রতিবেশী দেশের কেন এমন আচরণ। শনিবারই একটি সাংবাদিক বৈঠকে তার ব্যাখ্যা দিল পাকিস্তান সরকার।
কূটনৈতিক প্রথা অনুযায়ী কোনও বন্ধুদেশ বা প্রতিবেশী রাষ্ট্রের নির্বাচনের পর সফল রাজনৈতিক দলের প্রধান বা আগামী প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানানোন রেওয়াজ রয়েছে। ইতিমধ্যেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কার মত প্রতিবেশী দেশগুলি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত পাকিস্তানের দিক থেকে আসেনি কোনও সৌজন্যবার্তী। শনিবার সাংবাদিক বৈঠক করে তারই ব্যাখ্যা দিল পাকিস্তান। পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র মমতাজ জাহরা বেলুচ সাংবাদিক সম্মেলন করেন। সেখানেই তিনি বলেন জানান কেনও এখনও পর্যন্ত পাকিস্তান ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে কেন শুভেচ্ছা জানায়নি। তিনি আরও বলেছেন, ভারতের সঙ্গে পাকিস্তান সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক চায়। তিনি আরও বলেন, সব প্রতিবেশী দেশের মতই পাকিস্তান ভারতের সহযোগিতা চায়।
Dilip Ghosh: দিলীপ ঘোষের ইংরেজি পোস্ট ভাইরাল, কাঠিবাজের পর কেন এই কথা বিজেপি নেতার
Modi Govt 3.0: পাঁচ বছরও টিকতে পারবে না মোদী সরকার, কেন এমন দাবি কংগ্রেসের
সাংবাদিক সম্মেলনেও পাকিস্তান বিদেশ মন্ত্রকের প্রতিনিধিকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, পাকিস্তানকে ভারতের নতুন সরকারকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে, তার উত্তরে মমতাজ জাহারা বালুচ বলেন, 'কোন দেশ কাকে নেতা হিসেবে বেছে নেবে সে ব্যাপারে আমাদের কোনও বক্তব্য নেই। আমরা মনে করি ভারতের নাগরিকদের তাদের পছন্দের সরকার বেছে নেওয়ার অধিকার রয়েছে।' তারপরই তিনি বলেন, ভারতে এখনও নতুন সরকার গঠন করা হয়নি। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ অনুষ্ঠান হয়নি। তাই এই নিয়ে কথা বলা অর্থহীন। তবে ভারতের সঙ্গে পাকিস্তান সর্বদাই সম্পর্কের উন্নতি চায় বলে জানিয়েছেন।
Lok Sabha: রাহুল গান্ধী কী বিরোধী দলনেতা? ১০ বছর পরে লোকসভায় হারানো মর্যাদা ফিরছে কংগ্রেসের