সংখ্যালঘু নিপীড়নের অভিযোগে বিশ্বে কোনঠাসা পাকিস্তান।
তারমধ্যেই হিন্দুদের বিরুদ্ধে আপত্তিজনক ব্যানার দিয়েছিলেন।
তার জেরে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন তিনি।
সোশ্য়াল মিডিয়ায় ক্ষমা চাইতে হল তাঁকে।
ফের সংখ্যালঘুদের উপর ধর্মীয় নির্যাতন।
এক নাবাবিকা-কে অপহরণ করে ধর্মান্তরিত করে বিয়ে করল অপহরণকারী।
নাবালিকা হলেও বিয়েটি বৈধ বলে রায় দিল সিন্ধ হাইকোর্ট।
কারণ সে ইতিমধ্যেই ঋতুমতী হয়েছে।
ভারতের বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণার আহ্বান পাক সংসদে।
১০ ফেব্রুয়ারির পরই যুদ্ধ ঘোষণা করার ডাকও দেওয়া হল।
মৌলানা আব্দুল আকবর চিত্রালি নামে এক সাংসদ এই আহ্বান জানালেন।
পাকিস্তানের বহু সাংসদই তাঁকে সসমর্থন করেছেন।
এক ইঞ্জেকশন নেওয়ার পরই নার্সরা হয়ে গিয়েছিলেন ফেরেস্তা।
২০১৩ সালে পিঠে চোট পাওয়ার পর এমনটাই ঘটেছিল।
ফের বিতর্কিত মন্তব্য পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের।
নেটিজেনদের সমালোচনার মুখে পড়লেন পাক প্রধানমন্ত্রী।