প্রতিদ্বন্দ্বী মাহমুদ খান আচাকজাই ছিলেন সুন্নি ইত্তেহাদ কাউন্সিলের (এসআইসি) প্রার্থী। জারদারি ২৫৫টি ভোট পেয়েছেন এবং তার প্রতিপক্ষ ১১৯ ভোট পেয়েছেন। পার্লামেন্ট হাউস ও প্রাদেশিক অ্যাসেম্বলি ভবনগুলোকে ভোট কেন্দ্রে রূপান্তরিত করা হয়।
আন্তর্জাতিক মঞ্চে ফের পাকিস্তানের মুখ পুড়ল। অবশ্য এই ঘটনা নতুন নয়। যে কোনও ক্ষেত্রেই বারবার বিড়ম্বনার মুখে পড়তে হয়েছে পাকিস্তানকে।
শেহবাজ শরিফ আবারও একটি জোট সরকারের নেতৃত্ব দেবেন। দ্বিতীয় মেয়াদের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাঁর সামনে চ্যালেঞ্জ ভোট কারচুপির অভিযোগ এবং সঙ্গতিহীন নগদ অর্থনীতি এবং একের পর এক জঙ্গি হামলার সংখ্যা বৃদ্ধি।
ভারতের বিরুদ্ধে নানা ধরনের কার্যকলাপে বরাবরই পাকিস্তানকে মদত দিয়ে আসছে চিন। এবারও সামরিক ক্ষেত্রে পাকিস্তানকে সাহায্য করার চেষ্টা করছিল চিন। তবে এই অপচেষ্টা রুখে দিয়েছে ভারত।
২০০৬ মুম্বইয়ের ট্রেনে হামসা ও ২০০৮ সালে মুম্বইয়ে হামলা- এই দুটি ঘটনার সঙ্গে যুক্ত ছিল চিমার নাম। হামলার প্রায় ১৬৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।
সংখ্যা অনুযায়ী, মরিয়ম নওয়াজ পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী হবেন এটা নিশ্চিত। পাঞ্জাব বিধানসভার স্পিকার মালিক আহমেদ খান ইতিমধ্যেই স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন যে শুধুমাত্র মুখ্যমন্ত্রী পদে ভোট হবে এবং বিধানসভার কোনও সদস্যকে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হবে না।
ইমরান খানের পাকিস্তান তেহরিক -ই- ইনসাফ বা পিপিআই সমর্থিত প্রার্থীরা পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনের জন্য সবথেকে বেশি আসনে জয় পেয়েছে।
যে ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে সেটি একটি অডিও ক্লিপ। সেখানে দুই ব্যক্তির কথোপকথন ভাইরাল হয়েছে। বলা হয়েছে, ভারতের মধ্যে বিশৃঙ্খলা ও বিভেদ তৈরি করার জন্য কৃষকদের হাতিয়ার করা যেতে পারে।
নির্বাচনের দিন কর্তৃপক্ষ দেশের মোবাইল ফোন নেওয়ার্ক বন্ধ করে দেওয়ার পরে ও গণনা শেষ করতে ২৪ ঘণ্টারও বেশি সময় লেগেছিল। প্রায় ৬০ ঘণ্টা পরে ফল প্রকাশ হয়েছিল।
জেলবন্দি অবস্থায় ইমরান খানের দল ২৬৬টি আসনের মধ্যে ১০১টি আসন পেয়েছে। কিন্তু সরকার গঠনের ম্যাজিক ফিগারের থেকে এখনও এই দলের ঝুলিতে ৩২টি আসন কম রয়েছে।