বিজেপি এই অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা করেছেন। উদ্দেশ্য ছিল প্রায় ৭৫ হাজার জাতীয় পকাতা ওড়ানোর।
বিদেশ মন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে এজাতীয় রাজনীতিবিদ যদি এমন সংকীর্ণ মানসিকতার রাজনীতি করতে চায় তাহলে রাজনীতি তাঁর পেশা হতে পারে। তবে এই ঘটনা অনুকরণীয় নয়। এই ঘটনা ভারতের আঞ্চলিক অখণ্ডতা লঙ্ঘন করে।
ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই তা ভাইরাল হয়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। মানুষ এই ভিডিও নিয়ে রীতিমত মজা করছেন।
শনিবার রাতে করাচির একটি জনসভায় পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বলেন স্পষ্ট করে বলেন, 'আমি ভারত বিরোধী নই। আমি ইউরোপ বা আমেরিকারও বিরোধী নই।'
জেমিমা সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর পাকিস্তানের বসবাসের ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা বলেছেন। একই সঙ্গে তিনি লন্ডনে তাঁর বাড়ির সামনে হওয়ার প্রতিবাদের ছবিও শেয়ার করেছেন। তিনি বলেছেন তাঁর বাড়ির সামনে প্রতিবাগ, তাঁর সন্তানদের লক্ষ্য করে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় গণধর্ষিতা তরুণী বলেছেন, 'আমি গণধর্ষণের শিকার। গত সাত বছর ধরে ন্যায় বিচারের জন্য লড়াই করে আসছি। কিন্তু পাকিস্তান অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ, স্থানীয় সরকার, বিচারবিভাগ আমাকে ন্যায় বিচার দিতে ব্যার্থ হয়েছে।
একেই রাজনৈতিক চূড়ান্ত অস্থিরতার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তান। তারওপর রাজনৈতিক দলগুলির একে অপরের বিরুদ্ধে কাদা ছোঁড়াছুড়ি চলছে।
ইমরান খানের জায়গায় পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিলেন শেহবাজ শরিফ। তিনি ছিলেন পাকিস্তান জাতীয় সংসদে বিরোধী দলের নেতা।
কুরেশি ২০০৮-১১ আর ২০১৮-২০২২ এই দুটি মেয়াদের দেশে বিদেশমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। তিনি মুলতানের বাসিন্দা। ধনী ও প্রভাবশালী পরিবারের সদস্য তিনি। ২২ জুন ১৯৫৬ সালে তাঁর জন্ম।
পাকিস্তানের রাজনীতিতে ধ্বস এখন ও বহাল। অনাস্থা ভোটের হেরে গিয়েছেন ইমরান খান। এই মুহূর্তে পাক মসনদে কে বসবেন সেই দিকে তাকিয়ে গোটা বিশ্ব। তবে এখনই হাল ছাড়েন নি ইমরান খান। ভোটে হারের পর পাকিস্তানে স্বাধীনতার যুদ্ধ শুরু হল বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। তবে এক ইমরান খানই নন তাঁর সমর্থনে রাস্তায় নেমেছেন সাধারণ মানুষ, সেনাদের বিরুদ্ধে তুলেছেন স্লোগান ও।