পাকিস্তানের একটি মসজিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে ইতিমধ্যেই প্রায় ৫০ জনেরও বেশি মৃত্য়ু হয়েছে, জখম হয়েছে ২০০ জনেরও বেশি। শনিবার দায় স্বীকার করে এমনটাই জানিয়েছে ইসলামিক স্টেট।
পেশোয়ারের কিসা খাওয়ানি বাজার এলাকার একটি জামিয়া মসজিদে যখন মুসল্লিরা জুমার নমাজ পড়া হচ্ছিল, তখন বিস্ফোরণ ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে কোনো গোষ্ঠী বিস্ফোরণের দায় স্বীকার করেনি।
পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রক (Foreign Office) গোটা ঘটনাটি স্বীকার করে ও জানায় যে অ্যাকাউন্টগুলি হ্যাক করা হয়েছে। হ্যাক হওয়া অবস্থায় যে যে পোস্টগুলি করা হয়েছে, তার সঙ্গে পাক দূতাবাসের কোনও কর্মী কোনও সম্পর্ক নেই।
ইউক্রেনে আটকে রয়েছেন বহু পাকিস্তানিও। কিন্তু, সে দেশের সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, ইউক্রেন থেকে কাউকে উদ্ধার করা সম্ভব নয়। যে কোনওভাবে সীমান্ত এলাকায় পৌঁছাতে হবে নাগরিকদের। তারপর সেখান থেকে তাঁদের উদ্ধার করা হবে।
একাধিকবার পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিদের সাহায্য করার জন্য অস্ত্র, গোলাগুলি ফেলে গেছে। কিন্তু এই প্রথম পাকিস্তানি ড্রোনের মাধ্যমে ফেলা হল রাসায়নিক। যা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের সঙ্গে তার অংশীদারিত্বকে মার্কিন স্বার্থের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেছে। আমেরিকা বারবারই বলে আসছে এজাতীয় যুদ্ধ তারা বরদাস্ত করবে না।
অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করার পরপরই, পঞ্জাব পুলিশ প্রধানের কাছ থেকে ফোন আসতে শুরু করে। তবে পুলিশ আর কোনো আইনি ব্যবস্থা নেয়নি এবং কয়েক ঘণ্টা আটকে রাখার পর তাকে ছেড়ে দেয়।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান রাশিয়া টুডেকে একটি সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় বলেন, 'আমি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বিতর্কে অংশ গ্রহণ করতে চাই।' তারপরই তিনি বলেন যদি দুই দেশের মধ্যে যাবতীয় মতপার্থক্য দূর হয়ে যায় তাহলে ভারতীয় উপমহাদেশের লক্ষ লক্ষ মানুষের যথেষ্ট উপকার হবে।
সুইস ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টে হাজার হাজার কোটি গচ্ছিত রয়েছে পাকিস্তানের বেশ কয়েকজন নেতা এবং সেনা আধিকারিকের। এই খবর বাইরে আসতেই ছড়িয়েছে তীব্র চাঞ্চল্য।
কর্নাটকের উদুপি (Udupu, Karnataka) থেকে ভারত জুড়ে ছড়িয়েছে হিজাব বিতর্ক (Hijab Row)। হিজাব নিয়ে কী মত ছিল ইন্ডিয়ান মুসলিগ লিগের (Indian Muslim League) নেতা তথা পাকিস্তান রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা মহম্মদ আলি জিন্নার (Muhammad Ali Jinnah)?