অন্যন্য আগ্নেয়গুরির থেকে এটি সম্পূর্ণ অন্যধরনের। কারণ এটি ভূপৃষ্ঠ আগ্নেয়গিরি। কোনও পাহাড় বা টিলা থেকে তৈরি হওয়া আগ্নেয় গহ্বর নয়। মৃত এই আগ্নেগিরিটি দূর থেকে দেখলে মনে হবে ভূপৃষ্টের ওপরে রয়েছে একটি ফুটো।
৬৫ ঘন্টায় ২০টি বৈঠক কীভাবে করলেন প্রধানমন্ত্রী। কীভাবে জেটল্যাগ কাটিয়ে এত সক্রিয় ও সতেজ থাকলেন মোদী। সেই রহস্যই ফাঁস করল সরকারি সূত্র।
আকাশ পথে নিজের গন্তব্যের দিকে যাচ্ছিল ড্রোনটি। সেই সেই সময়ই কাকের তুলনায় কিছুটা বড় কোনও পাখির ড্রোনে গতিপথ আটকে দেয়।
সূর্য থেকে ধেয়ে আসছে জিও ম্যাগনেটিক ঝড়। যার সরাসরি প্রভাব পড়তে পারে পৃথিবীতে। উড়ে যেতে পারে বিদ্যুৎ পরিষেবা, ক্ষতি হতে পারে স্যাটেলাইটের। এমনই আশঙ্কার কথা শুনিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এই ঝড়ে আকাশে দেখা দিতে পারে অদ্ভুত সবুজ আলো। দেখুন ছবি
জাবিউল্লাহ জানিয়েছেন পূর্ববর্তী সররাকের জারি করা সমস্ত নথিপত্র ও দলিল দস্তাবেজ এখনও আফগানিস্তানে বৈধ। কোনও কিছুই বাতিল করা হবে না।
পুতিন সেল্ফ আইসোলেশনের জন্য চলে গিয়েছিলেন সুদূর সাইবেরিয়ার (Siberia)। সেখানেই কিছু দিন ছিলেন তিনি। ছুটি কাটিয়েছেন হাইকিং(Hiking) অর্থাৎ পায়ে হেঁটে গ্রাম ভ্রমণ করে আর মাছ ধরে (Fishing) ।
চাণক্যের উক্তি তিনি তুলে ধরেন রাষ্ট্র সংঘের মঞ্চে। তিনি বলেন ভারতীয় কূটনীতিবিদ চাণক্য বলছেন, যদি সঠিক সময় সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া না যায় তাহলে সময় নিজেই সেই পদক্ষেপ ব্যর্থ করে দেয়।
সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা গ্রাফিক ছবিতে দেখা গেছে পিক আপ ট্রাকের পিছনে রয়েছে রক্তাক্ত দেহ। একটি ক্রেন সেখান থেকে এক এক জনের দেহ তুলে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখাচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, একটি ছোট্ট ছেলে যে তার বাবার চায়ের স্টলে থাকত, বাবাকে চা বিক্রির কাজে সাহায্য করত সে আজ চতুর্থবাপ রাষ্ট্র সংঘের সাধারণ অধিবেশনে ভাষণ দিচ্ছে- এটাই ভারতের গণতন্ত্র।
শনিবার রাষ্ট্রপুঞ্জের অধিবেশনে (UNGA summit) বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। নিজেই টুইট করে সেই কথা জানান প্রধানমন্ত্রী। সকালেই নিউইয়র্কে পৌছে যান প্রধানমন্ত্রী। সেখানে রাষ্ট্রপুঞ্জের ৭৬ তম সাধারণ অধিবেশনে বক্তব্য রাখার সময় গুরুদেব অর্থাৎ বাংলায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি উক্তি তুলে ধরেন তিনি। বাংলায় রবীন্দ্রনাথের এই উক্তি দিয়েই রাষ্ট্রপুঞ্জের অধিবেশনে বক্তব্য শেষ করলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।