স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, আজ সকালে কাবুল বিমানবন্দরে যাওয়ার পথে প্রায় ১৫০ জনকে অপহরণ করে তালিবান। তাঁদের মধ্যে বেশিরভাগই ভারতীয় রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। কাবুল বিমানবন্দর যাওয়ার পথেই তাঁদের অপহরণ করা হয়।
সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বরিস জনসন বলেন, "আমি মানুষকে আশ্বস্ত করতে চাই আফগানিস্তানের জন্য একটি সমাধান বের করতে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। প্রয়োজন হলে অবশ্যই তালিবানের সঙ্গেও আমরা কাজ করব।"
প্রতিবারের মতো এবারও প্রথম ধাক্কাটা আসে পঞ্জশিরের কাছে। তালিবানরা গোটা আফগানিস্তান দখল করলেও পঞ্জশিরের মধ্যে দাঁত ফোটাতে পারেনি তারা। আর এবার সেই পথে হেঁটেই পঞ্জশিরের নিকটবর্তী তিন জেলাও তালিবান শাসন মুক্ত করা হয়েছে।
নাম 'দ্য স্প্রিং দ্যাট ব্রেথস' অর্থাৎ 'সেই ঝর্ণা, যে শ্বাস নেয়'। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াইমিংয়ের একটি পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত ঝর্ণাটির প্রবাহ ১৫ মিনিট অন্তর বন্ধ হয়ে যায়।
ভাইরাল ভিডিওয় খসে পড়ল তালিবানদের ভালোমানুষির মুখোশ। চোখ-হাত বেঁধে গুলিতে ঝাঝড়া করে দেওয়া হল আফগানিস্তানের বাদগিস প্রদেশের পুলিশ প্রধানকে।
পুলিশ হিসাবে দেশের সেবা করতে চেযেছিলেন আফগান মহিলা খাতেরা হাশেমি। তালিবানি বাবাই লোক লাগিয়ে তাঁর চোখ উপরে নিয়েছে।
আফগানিস্তানের জাতীয় পাতাকা রাখাও এখন দোষের। জাতীয় পাতাকা রেখে এক ব্যক্তিকে তালিবানি শাস্তির মুখে পড়তে হল। সেই ভিডিও ভাইরাল নেটদুনিয়ায়।
তালিবানদের আফগানিস্থান বিজয়ের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের ক্ষেত্রে উগ্র ধর্মীয় মৌলবাদী আগ্রাসন। যার হাত ধরে ব্যক্তিগত জীবনেও ঢুকে পড়বে ধর্মীয় গোঁড়ামির আঁচ।
পঞ্জশির থেকে তালিবান বিরোধী প্রতিরোধের নেতৃত্ব দিচ্ছেন আমরুল্লা সালে। বৃহস্পতিবার একইসঙ্গে পাকিস্তান ও তালিবানদের সতর্ক করলেন তিনি।
বন্ধ থাকা দুটি ভারতীয় কনস্যুলেটে তল্লাশি চালাল তালিবানরা। দীর্ঘক্ষণ ধরে ঘুরে ঘুরে খতিয়ে দেখে কনস্যুলেটে থাকা গুরুত্বপূর্ণ নথি।