সংক্ষিপ্ত
- কোভিড হাসপাতালে মোবাইল ফোনে নিষেধাজ্ঞা
- নবান্নের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ বিজেপি সাংসদের
- রাজ্যের নির্দেশিকা মহামারি আইনের পরপন্থী
- এমনই মন্তব্য় করেছেন বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং
কোভিড হাসপাতালে মোবাইল ফোনে নিষেধাজ্ঞা জারির সিদ্ধান্তকে এবার চ্যালেঞ্জ জানালেন বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং। ব্যারাকপুরের বিজেপি সাংসদের দাবি, রাজ্যের নির্দেশিকা মহামারি আইনের পরপন্থী।কদিন আগেই মোবাইলে টেক্সট করে এই নির্দেশিকা জারি করেছে রাজ্য় সরকার। কলকাতা হাইকোর্টে এই মামলার শুনানি হতে পারে আগামী সপ্তাহে।
কীসের ভিত্তিতে করোনায় মৃতের সংখ্যা, কেন্দ্রীয় দলের একাধিক প্রশ্নের মুখে নবান্ন
মোবাইলের মাধ্য়মেও ছড়াতে পারে সংক্রমণ,তাই কোভিড হাসপাতালে মোবাইল ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করল রাজ্য় সরকার। নির্দেশিকা জারি না হলেও টেক্সট মেসেজে রাজ্য়ের কোভিড হাসপাতালগুলিকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে সেই খবর। জেলাশাসক, হাসপাতাল সুপার এমনকী কোভিড হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে মঙ্গলবার পৌঁছে গিয়েছে সেই বার্তা।
কেন্দ্রের রিপোর্টেও রাজ্য়ে করোনায় মৃতের সংখ্যা ১৮,আক্রান্ত ৫৭১.
এবার থেকে কোভিড হাসপাতালে কোনও রোগী বা স্বাস্থ্য কর্মীকে বাইরে মোবাইল জমা রেখে হাসপাতালে ঢুকতে হবে। মোবাইল রাখার পরিপ্রেক্ষিতে একটি রশিদ দেবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। হাসপাতাল থেকে বেরোনোর সময় পাওয়া যাবে সেই মোবাইল। রোগীর সঙ্গে কথা বলতে চাইলে হাসপাতালের কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগ করতে হবে বাড়ির লোকজনকে।
মর্গের ভার কমাতে পুলিশকে চিঠি বাঙ্গুর হাসপাতালের, মৃত ৬ জনের নামের পাশে লেখা 'কোভিড পজিটিভ'
যদিও রাজ্য়ের এই সিদ্ধান্তকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি বিজেপি সাংসদ বাবুল সুপ্রিয়। কদিন আগেই বাঙ্গুর হাসপাতালের একটি ভিডিয়ো ঘিরে তোলপাড় হয় রাজ্য় রাজনীতি। যে ভিডিয়োয় বাঙ্গুর হাসপাতালে মৃত রোগীদের সঙ্গে সন্দেহভাজন কোভিড রোগীদের থাকতে হচ্ছে বলে জানান এক যুবক। এই ভিডিয়ো টুইট করেন খোদ আসানসোলের সাংসদ। পরে তিনি বলেন, ওই ভিডিয়ো প্রকাশ হতেই কোভিড হাসপাতালে মোবাইল নিষিদ্ধ করেছে রাজ্য় সরকার।