সংক্ষিপ্ত
- কেন্দ্র অনুমতি দিলেও নার্সিং কাউন্সিল রেজিট্রেশন দিচ্ছে না বাংলা
- এমনটাই অভিযোগ আনলেন ভিনরাজ্য থেকে আসা নার্সেরা
- ৩ বছর ধরে তাঁরা বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরেও সাহায্য মেলেনি বলে অভিযোগ
- সোমবার স্বাস্থ্য ভবনে এলেও তাঁদেরকে আবারও ফিরিয়ে দেওয়া হয়
শুভজিৎ পুততুন্ডঃ- কেন্দ্র অনুমতি দিলেও নার্সিং কাউন্সিল রেজিট্রেশন দিচ্ছে না বাংলা, এমনটাই অভিযোগ আনল ভিনরাজ্য থেকে আসা নার্সেরা। আইএনসি অর্থাৎ ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অ্যাপ্রুভাল দেওয়ার শর্তেও ওয়েস্ট বেঙ্গল নার্সিং কাউন্সিল রেজিট্রেশন দিচ্ছে না বলে অভিযোগ জানিয়েছে তাঁরা।
আরও পড়ুন, বাইক দুর্ঘটনার পর 'ব্রেন ডেথ' যুবকের, হাসপাতালকে অঙ্গদান করল পরিবার
উচ্চপদস্থ আধিকারিক থেকে শুরু করে বিভিন্ন মন্ত্রীর দফতরে দফতরে ঘোড়ার পরও অসহযোগিতার অভিযোগ। এমনকি নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী দপ্তরের জানানো হয়েছিল। অভিযোগ,পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা নার্সিং স্টাফ তাঁরা ভিনরাজ্য থেকে নার্সিং পড়ে এরাজ্যে ফিরেছে। কিন্তু এ রাজ্যের নার্সিং কাউন্সিল তাদেরকে রেজিস্ট্রেশন দিচ্ছে না। তাদের কাছে ইন্ডিয়ান নার্সিং কাউন্সিলের অ্যাপ্রুভাল থাকার সত্বেও ওয়েস্ট বেঙ্গল নার্সিং কাউন্সিল তাদেরকে রেজিস্ট্রেশন দিচ্ছে না। এর আগে বহু নার্সিং করে আসা ভিন রাজ্যের বাসিন্দা যারা অবাঙ্গালী। বাংলা ভাষা বলতে বা লিখতে পারে না এমন ছাত্র-ছাত্রীদের এ রাজ্যের নার্সিং কাউন্সিল রেজিস্ট্রেশন দিয়েছে। এবং তারা বিভিন্ন জায়গায় চাকরিও করছে। অথচ এ রাজ্যের বাসিন্দা বহু ছাত্র-ছাত্রী তাদেরকে রেজিস্ট্রেশন দিচ্ছে না এমনই অভিযোগ।
আরও পড়ুন, ফুটফুটে পুত্র সন্তানের জন্ম দিলেন ভবঘুরে মহিলা, খবর পেতেই হাসপাতালে ভর্তি করল পুলিশ
৩ বছর ধরে তাঁরা বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরছে। উচ্চপদস্থ আধিকারী থেকে শুরু করে বিভিন্ন মন্ত্রীর দপ্তরে দপ্তরে ঘুরেও অসহযোগিতার অভিযোগ। এমনকি তারা নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী দপ্তরেও দেখা করেছিলেন, তাদের অভিযোগ জানিয়েছিলেন এরপরেও কোন সাহায্য পায়নি বলে দাবি। আগে একাধিকবার স্বাস্থ্য ভবনে এসেছিল নার্সিং স্টাফ তারা। কিন্তু বারবার তাদেরকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এরপর সোমবার আবারও স্বাস্থ্য ভবনে আসলে একই কথা বলে তাঁদেরকে আবারও ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন, রাজভবনে নজরদারি, রাজ্যপালের সঙ্গে ভিন্ন মত মুকুলের
উল্লেখ্য, মে মাসের শুরুতে এক উলট পূরাণও দেখেছিল রাজ্য। করোনা আবহের মধ্য়েই রাজ্যের বিভিন্ন হাসপাতালে কর্মরত অসংখ্য নার্স একই সঙ্গে দফায় দফায় চাকরি ছেড়ে মনিপুরে নিজেদের বাড়ি চলে গিয়েছিলেন। যার জেরে আশঙ্কার মুখে পড়েছিল কলকাতার বহু বেসরকারি হাসপাতাল। তবে সেই সময় মনিপুরি নার্সেরা বাড়ির ফেরার পর অভিযোগ করে, তাঁরা বেতন পান ঠিক মত। তাঁদেরকে কাজ করার সময় নির্ধারিত মাস্ক, পিপিইও দেওয়া হয়েছিল না বলে অভিযোগ উঠেছিল। আর্থিক অনটনে প্রাণ বাঁচাতেই শেষে বাডি ফিরে যান বলে জানিয়েছিলেন তাঁরা। এই ঘটনা আচমকাই বড়সড় প্রভাব ফেলেছে রাজ্যে করোনা পরিস্থিতির উপরে।
কোভিড রোগী ভর্তিতে ৫০ হাজার টাকার বেশি নেওয়া যাবে না, নয়া নির্দেশিকা জারি রাজ্যের
ভয় নেই করোনায়, মেডিক্য়ালের ৪ তলার কার্নিশে পা দোলাচ্ছে রোগী
ভুয়ো টেস্টের ফাঁদে পড়ে করোনায় মৃত্যু এক ব্য়াক্তির, গ্রেফতার প্রতারণা চক্রের ৩ জন
করোনায় ফের ১ এসবিআই কর্মীর মৃত্য়ু, মৃতের পরিবারকে চাকরি দেওযার দাবিতে ব্যাঙ্ক কর্মীরা
পূর্ব ভারতের প্রথম সরকারি প্লাজমা ব্যাঙ্ক-কলকাতা মেডিকেল, করোনা রুখতে প্রস্তুতি তুঙ্গে