সংক্ষিপ্ত

  • পার্কস্ট্রিট মেট্রোর দুর্ঘটনায় স্তম্ভিত শহরবাসী
  • মেট্রো রেলে ওঠার সময়ে হাত আটকে যায় সজল কাঞ্জিলালের
  • সেই অবস্থাতেই মেট্রো চলতে থাকায় মৃত্যু হয় ৬৬ বছরের সজলবাবুর
  •  মৃতের পরিবারের পাশে দাঁড়াতে সজল বাবুর বাড়িতে যান সাংসদ মালা রায় ও বিধায়ক জাভেদ খান
  • তাঁরা জানান, রাজ্য সরকার সমস্ত ভাবে তাঁদের পাশে থাকবে

পার্কস্ট্রিট মেট্রোর দুর্ঘটনায় স্তম্ভিত শহরবাসী। মেট্রো রেলে ওঠার সময়ে হাত আটকে যায় সজল কাঞ্জিলালের সেই অবস্থাতেই মেট্রো চলতে থাকায় মৃত্যু হয় ৬৬ বছরের সজলবাবুর। মৃতের পরিবারের পাশে দাঁড়াতে সজল বাবুর বাড়িতে যান সাংসদ মালা রায় ও বিধায়ক জাভেদ খান। তাঁরা জানান, রাজ্য সরকার সমস্ত ভাবে তাঁদের পাশে থাকবে। 

মালা রায় সজলবাবুর পরিবারকে আশ্বাস দিয়ে জানান, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, তিনিও পরিবারের পাশে রয়েছেন। ক্ষতিপূরণও দেবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। রাজ্যের বিষয় না হলেও, মানুষটি রাজ্যের বাসিন্দা। তাই  রাজ্য সরকার সজলবাবুর পরিবারের পাশে থাকবে বলে জানান সাংসদ। 

আরও পড়ুনঃ দরজায় ঝুলছেন যাত্রী, কলকাতা মেট্রোয় বেনজির দুর্ঘটনায় মৃত্যু বৃদ্ধের

মেট্রো রেলকে কটাক্ষ করে জাভেদ খান বলেন, এ কি স্রেফ দুর্ঘটনা নাকি মেট্রোর গাফিলতি সে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে হবে। ঘটনাটি দুঃখজনক। এর থেকে মেট্রো সাবধান হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। 

প্রসঙ্গত, শনিবার সন্ধে ৬.৪০ নাগাদ পার্কস্ট্রিটে এসে দাঁড়ায় একটি মেট্রেো। ভিড়ে ঠাসা অফিস টাইমের মেট্রোয় উঠতে যান সজলবাবু। কিন্তু ওঠার আগেই দরজা বন্ধ হয়ে যায় এবং তাঁর হাত আটকে যায়। মেট্রোও সেই অবস্থাতেই চলা শুরু করে দেয়। সুড়ঙ্গের মধ্যে ট্রেন ঢুকলেই ধাক্কা লেগে থার্ড লাইনে ছিটকে পড়েন বৃদ্ধ। মৃত্যু হয় তাঁর। ,সজল কাঞ্জিলাল কসবা এলাকার বাসিন্দা। তিনি নন্দ্নে লিটল ম্যাগাজিন বিক্রি করতেন।