সংক্ষিপ্ত
- নমাজের মাঝেই নৃশংশ খুন ইকবালপুরে
- মা ও দুই মেয়ের উপরে ধারালো অস্ত্রের কোপ
- হাসপাতালে নিয়ে গিয়েও বাঁচানো যায়নি মাকে
- এদিকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ভর্তি তাঁর দুই মেয়ে
নমাজের মাঝেই নৃশংশ খুন ইকবালপুরে। মা ও দুই মেয়ের উপরে ধারালো অস্ত্রের কোপ চালাল খুড়তুতো দেওর সুলতান আনসারী। হাসপাতালে নিয়ে গিয়েও বাঁচানো যায়নি মা আখিরাকে। এদিকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ভর্তি তাঁর দুই মেয়ে।
আরও পড়ুন, মিমির ট্য়াক্সি হেনস্থা কাণ্ডে নয়া মোড়, আজ অভিযুক্তের সনাক্তকরণ
পুলিশ সূত্রে খবর, এলাকার সবাই যখন নমাজ পড়তে গিয়েছে, সেই ফাঁকেই ঘটে ওই নৃশংশ খুনের ঘটনা ইকবালপুরে। মা ও দুই মেয়ের উপরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি কোপ চালাতে থাকে খুড়তুতো দেওর সুলতান আনসারী। বাঁচানোর আর্তনাদ শুনে স্থানীয়রা ছুটে আসে। ততক্ষণে রক্তাক্ত অবস্থায় পরে রয়েছে দুই মেয়ে সহ মা তিন জনেই। এলাকাবাসীর প্রচেষ্টায় ৩ জনকেই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে শেষ অবধি বাঁচানো যায়নি মা আকিদাকে। স্থানীয় এক প্রবীণ নাগরিক জানালেন, খুবই সঙ্কটজনক অবস্থায় ওদেরকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে, চিৎকার শুনেই আমরা ছুটে আসি। দুটো মেয়ের বয়েসে ১৩ এর আশেপাশে হবে এবং মায়ের বয়েস সম্ভাব্য ৪৫ বছর'।
আরও পড়ুন, লষ্কর সন্দেহে বাংলার মেয়ে তানিয়ার বিরুদ্ধে UAPA ধারায় মামলা, ৭৫০ পাতার নথি জমা দিল NIA
অপরদিকে, খুনী সুলতান আনসারীকে খুজে পেয়েছে পুলিশ এবং তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। দফায় দফায় চলছে জিজ্ঞাসাবাদ। প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে, ইকবাল ঘটনায় মূল অভিযুক্ত সুলতান আনসারীকে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করে জানতে পারে ইকবাল পুর ঘটনায় মৃত আখিরা বেগমের দূর সম্পর্কের খুড়তোতো দেওর ছিল খুনি। সুলতানের সঙ্গে আখিরা বিবির বড়ো মেয়ে সাগুফতার বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু মেয়েটির পরিবারের লোকেরা রাজি ছিলো না বিয়েতে। সেই রাগেই খুন করেছে সুলতান।.
বিষম খেয়ে শিশু মৃত্যু, হাসপাতালকে জরিমানা কমিশনের, কোভিড-ক্রাইমে ফের অভিযুক্ত ডিসান
চিকিৎসা সংক্রান্ত খরচ গোপন, কলকাতার ৬ হাসপাতালের বিরুদ্ধে মামলা স্বাস্থ্য কমিশনের
কোভিড আক্রান্তের ফ্ল্য়াটে ঝুলল তালা, বিপাকে পরিবার, রইল করোনা ক্রাইমের সাতকাহন