সংক্ষিপ্ত

 

  • শোভন-মেননদের বৈঠকই, ধারাণা শক্তিশালী করছে
  •  'পুজো-বিয়ে সবেতেই রাজনীতি হয় পশ্চিমবঙ্গে' 
  • আশা করি একুশের ভোটে আমরা তাকে লড়াইয়ে পাব' 
  • এমনটাই জানালেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ
     

শনিবার বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, 'শোভন দা ভারতীয় জনতা পার্টিতে রয়েছেন। ওনি কীভাবে কাজ করতে চান, সেজন্য ওনার বাড়িতে আমার দলের নেতার  কথা বলেছেন।  তিনি এত বছরের প্রবীণ নেতা। আশা করি একুশের ভোটে আমরা তাকে লড়াইয়ে পাব।' পাশপাশি আলগোছে ছুঁয়ে গেলেন শুভেন্দু অধিকারির বিষয়েও।

আরও পড়ুন, 'জীবন থাকতে বিজেপিতে নয়', অর্জুন সিং-র 'স্বপ্নে' জল ঢাললেন সৌগত রায়

 

 

শোভন-মেননদের বৈঠকই ধারাণা শক্তিশালী করছে

সূত্রের খবর, শুক্রবারের বৈঠক ইতিবাচক হয়েছে। বিজেপিতে গুরুত্ব বাড়ছে শোভন চট্টোপাধ্য়ায়ের। সব কিছু ঠিক-ঠাক থাকলে এবছরের শেষের দিকেই বিজেপির হয়ে সক্রিয় ভূমিকায় দেখা যাবে শোভন চট্টোপাধ্য়ায়কে। তবে এখানে শেষ নয়, সূত্রের খবর, দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বৈশাখী বন্দ্য়োপাধ্যায়কেও। বিধানসভা নির্বাচনকে মাথায় পাখির চোখ বানিয়ে শোভন চট্টোপাধ্য়ায়কে গুরুত্বপূর্ণ পদ দিচ্ছে বিজেপি নের্তৃত্ব। প্রসঙ্গত, শোভনকে চট্টোপাধ্য়ায়কে সক্রিয় করার চেষ্টায় বিজেপি নের্তৃত্ব শুক্রবার রাতে শোভন-বৈশাখির সঙ্গে দেখা করার জন্য তাঁদের ফ্ল্যাটে যান বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক অরবিন মেনন এবং রাজ্য সম্পাদক রাজ্য সাধারণ (সংগঠন) অমিতাভ চক্রবর্তী। শুক্রবার অরবিন্দ মেননদের বৈঠকই সেই ধারাণা আরও শক্তিশালী করে তুলেছে রাজনৈতিক মহলে। আর রাত পেরোতেই শনিবার নিজে মুখেই দিলীপ ঘোষ জানালেন, আশা করি একুশের ভোটে আমরা শোভন দাকে লড়াইয়ে পাব।'  

 

আরও পড়ুন, 'শুভেন্দু বিজেপিতে যোগ দিলেই ভাঙবে তৃণমূল সরকার', গর্জে উঠলেন অর্জুন সিং

 


 
 'পুজো-বিয়ে-অন্নপ্রাশন সব কিছুতেই রাজনীতি হয় পশ্চিমবঙ্গে' 


 তবে শুভেন্দু অধিকারী বিজেপি আসবেন কিনা হট টপিক নিয়ে প্রশ্ন করতেই মৃদু হাসলেন দিলীপ ঘোষ। অনেকেই আসতে চাইছেন। কে কবে আসবেন, তাঁরাই ঠিক করবেন। বাকিটা আপনারা দেখুন বলে সাংবাদিকদের কোর্টে বল ফেলে দিলেন। তবে হাসিটা মুখে বজায় ছিল। উল্লেখ্য, 'আমরা দাদার অনুগামী' লেখা পোস্টারে শহর কলকাতায় আবির্ভাব হয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। যা নিয়ে যথেষ্টই জল ঘোলা হয়েছে রাজনৈতিক মহলে।  'পুজো-বিয়ে-অন্নপ্রাশন সব কিছুতেই রাজনীতি হয় পশ্চিমবঙ্গে' বলে ছট পুজো নিয়ে রাজ্য সরকার তথা পুলিশের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ আনলেন। যে ঘাটে আমাদের কর্মীরা প্রতিবছর পুজো দেয়, সেই ঘাটটা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আমাদের ডায়াস ভেঙে দেওয়া হয়েছে।