সংক্ষিপ্ত


বাংলার নামজাদা ইস্পাত পণ্য প্রস্তুতকারী সংস্থায় হানা দিতেই আর্থিক গরমিলের পর্দা ফাঁস করল আয়কর দফতর।ওই সংস্থার ২৫ টি ঠিকানায় অভিযান চালাতেই ফাঁস হল ৭০০ কোটি টাকার কোটি টাকার গড়মিল। 


বাংলার নামজাদা ইস্পাত পণ্য প্রস্তুতকারী সংস্থায় হানা দিতেই ৭০০ কোটি টাকার আর্থিক গরমিলের পর্দা ফাঁস করল আয়কর দফতর।ওই সংস্থার ২৫ টি ঠিকানায় অভিযান চালাতেই ফাঁস হল কয়েকশো কোটি টাকার গড়মিল। ওই সংস্থার ২৫ টি ঠিকানায় অভিযান চালাতেই  বিপুল নথি,  নগদ ২০ লক্ষ টাকা,দুটি লকারেরও সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। নগদ টাকা ইতিমধ্য়েই আটক করেছে পুলিশ।

আরও পড়ুন, 'দিলীপ ঘোষের আগেই পদত্যাগ করা উচিত ছিল', সৌগতর কথায় মেজাজ হারালেন BJP-র প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি
বুধবার আয়কর দফতর জানিয়েছে, ১৭ সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গের একটি বিখ্য়াত ইস্পাত পণ্য প্রস্তুতকারী সংস্থায় হানা দিতেই বেরোল আর্থিক কারচুপি। কলকাতা, দুর্গাপুর, আসানসোল, পুরুলিয়া সহ ওই সংস্থার ২৫ টি ঠিকানায় অভিযান চালাতেই ফাঁস হল কয়েকশো কোটি টাকার গড়মিল। উদ্ধার হয়েছে বিপুল পরিমণ নথি। মূলত কর ফাঁকি দিতে নগতে বিক্রি এবং নগদে খরচ, ভুয়ো সংস্থা থেকে জিনিসপত্র কেনা, উৎপাদন কম করে দেখানোর মতো অসংখ্য প্রমাণ মিলেছে। ভুয়ো সংস্থা খুলে কর ফাঁকি দিতে আর্থিক লেনদেনের প্রমাণ, বেণামী বহু সম্পত্তি সহ সব মিলিয়ে প্রায় ৭০০ কোটি আর্থিক গরমিলের প্রমাণ মিলেছে বলে দাবি করেছে আয়কর দফতর। তবে এখনও খোলা হয়নি সন্ধান পাওয়া দুটি লকার। লকার খুললে বাড়তে পারে আরও বিপুল অর্থ বলে অনুমান করা হয়েছে। তবে ইতিমধ্য়েই হিসেব বর্হিভূত ২০ লক্ষ টাকা নগদ আটক করা হয়েছে।

আরও পড়ুন, বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়েছেন স্বামী মনোজিৎ, বিবাহবিচ্ছেদ চাইলেন শোভন বান্ধবী বৈশাখী
 আয়কর দফতর সূত্রে খবর, ওই সংস্তার হয়ে ভুয়ো সংস্থার লেনদেনের কাজে যুক্ত এক ব্যাক্তির হদিশ পেয়েছেন অফিসাররা। অভিযান চালানো হয়েছে তাঁর অফিসেও। তল্লাশি করতেই বেরিয়ে আসে ভয়াবহ তথ্য। আয়কর দফতর জানিয়েছে, ওই ঠিকানা থেকেই ২০০ টি সংস্থা, ২০০ টি ব্যাঙ্ক অ্য়াকাউন্ট চালানো হচ্ছিল। তদন্তকারীদের চোখে ধুলো দিয়েই বছরের পর বছর ওই সব সংস্থা এবং ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে টাকা লেনদেন হত। উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে একটি বস্ত্র প্রস্তুতকারী সংস্থার কলকাতা, দিল্লি, পাঞ্জাবের কর্পোরেট অফিসেও হানা দিয়েছে আয়কর দফতর। সেখানেও ট্যাক্স ফাঁকির পর্দা ফাঁস হয়েছে। তাঁদের দাবি, ওই সংস্থা বিদেশের ব্যাঙ্কে ৩৫০ কোটি টাকা কর ফাঁকির অর্থ জমা করেছে। তবে এবার তাঁতেও এবার শেষ রক্ষা হয়নি অভিযুক্ত সংস্থাগুলির।

   আরও পড়ুন, ভাইরাসের ভয় নেই তেমন এখানে, ঘুরে আসুন ভুটানে  

আরও দেখুন, মাছ ধরতে ভালবাসেন, বেরিয়ে পড়ুন কলকাতার কাছেই এই ঠিকানায়  

আরও দেখুন, বৃষ্টিতে বিরিয়ানি থেকে তন্দুরি, রইল কলকাতার সেরা খাবারের ঠিকানার হদিশ  

আরও দেখুন, কলকাতার কাছেই সেরা ৫ ঘুরতে যাওয়ার জায়গা, থাকল ছবি সহ ঠিকানা  

 

YouTube video player