সংক্ষিপ্ত

  •  করোনা ভাইরাসের আতঙ্ক গ্রাস করল 'রানির বাড়ি'
  • ৩১ মার্চ পর্যন্ত বন্ধ ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের মিউজিয়াম
  • মিউজিয়াম বন্ধ থাকলেও খোলা থাকছে ভিক্টোরিয়ার মাঠ
  •  একই নিষেধাজ্ঞা জারি  করেছে কলকাতা জাদুঘর

ভারতীয় জাদুঘরের পর এবার করোনা ভাইরাসের আতঙ্ক গ্রাস করল 'রানির বাড়ি'। আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের মিউজিয়াম বন্ধ থাকবে। যদিও কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে,মিউজিয়াম বন্ধ থাকলেও ভিক্টোরিয়ার মাঠে প্রবেশাধিকার থাকবে। একই নিষেধাজ্ঞা জারি  করেছে কলকাতা জাদুঘর।  রবিবার মিউজিয়াম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা।  আগামী ৩০ মার্চ পর্যন্ত বন্ধ থাকবে মিউজিয়াম। 

করোনা আতঙ্ক, মহারাজের প্রণাম বন্ধ বেলুড় মঠে

এদিন করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে নির্দেশিকা জারি করেছে সায়েন্স সিটি,বিড়লা ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড সায়েন্স মিউজিয়ামও। আপাতত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এই দর্শনীয় স্থানগুলি।  আগামীকাল অর্থাৎ ১৫ মার্চ থেকে আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত দর্শকের জন্য় বন্ধ রাখার সিদ্বান্ত নেওয়া হয়েছে এই জায়গাগুলি। 

দলে এলেও পদ্ম কাঁটা, শোভনকে মেয়র প্রোজেক্ট করবে না তৃণমূল

সম্প্রতি করোনা ভাইরাসের আতঙ্কে বন্ধ হয়েছে কলকাতার বেশকিছু স্কুল। ক্যাম্পাসে পঠন পাঠন  বন্ধ রেখেছে আইআইটি খড়গপুর। পরিসংখ্য়ান বলছে সারা দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১০৮। যাদের মধ্য়ে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। কর্ণাটকে মৃত বৃদ্ধ কিছুদিন আগেই সৌদি আরব থেকে দেশে ফিরেছিলেন। এছাড়াও করোনায় দিল্লির জনকপুরিতে মারা গিয়েছেন ৬৯ বছর এক বৃদ্ধ। জানা গিয়েছে, কদিন আগেই তাঁর ছেলে ইতালি থেকে ফেরে। তারপরই এই ঘটনার মুখোমুখি হন তিনি।  বাংলায় এই মুহূর্তে হাসপাতালের আইসোলেশন বিভাগে ভর্তি ৬ জন।

মাস্কের ভেতর কোনও চিরকূট নেই তো, পরীক্ষাকেন্দ্রের ভেতর ধন্দে শিক্ষকরা

করোনা আতঙ্ক দেখা দিয়েছে বেলুড় মঠেও। সতর্কতা হিসাবে এবার মঠের প্রেসিডেন্ট মহারাজের প্রণাম বন্ধ করল মঠ কর্তৃপক্ষ। ইতিমধ্য়েই এ নিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে মঠ কর্তৃপক্ষের তরফে। পাশাপাশি মন্ত্রদীক্ষা সম্বন্ধে অনুরোধ করা হচ্ছে  ১৪ এপ্রিলের পর যোগাযোগ করতে।

সূত্রের খবর,  মঠ কর্তৃপক্ষের তরফে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে করোনার কোনও উল্লেখ করা হয়নি। মঠের তরফে জানানো হয়েছে, প্রেসিডেন্ট মহারাজকে আপাতত ভক্তরা প্রণাম করতে পারবে না। এছাড়াও মন্ত্রদীক্ষা সম্বন্ধে ভক্তগণকে অনুরোধ করা হচ্ছে,তারা যেন ১৪ এপ্রিলের পর নিজেরা উপস্থিত হয়ে কিংবা টেলিফোনের মাধ্য়মে যোগাযোগ করেন।