সংক্ষিপ্ত
- সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি ঝড় হওয়ার সম্ভাবনা
- সপ্তাহান্তে বৃষ্টি বাড়তে পারে দক্ষিণবঙ্গে
- দক্ষিণবঙ্গে ১১ জুন বর্ষা ঢোকার সম্ভাবনা
বুধবার শহরের আকাশ আংশিক মেঘলা থাকবে। রাজ্যে প্রাক বর্ষার বৃষ্টি ইতিমধ্য়েই শুরু হয়েছে। স্ট্রং সাউদার্লিতে প্রচুর জলীয়বাষ্প ঢুকছে রাজ্যে। জলীয় বাষ্প বজ্রগর্ভ মেঘ তৈরি করছে। তার প্রভাবেই ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা।আবহাওয়া দপ্তরের সূচি অনুযায়ী উত্তরবঙ্গে ৭ ই জুন এবং দক্ষিণবঙ্গে ১১ ই জুন বর্ষা প্রবেশ করতে পারে বলে মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা। দক্ষিণবঙ্গে বিক্ষিপ্তভাবে কিছু জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস। বুধবার পর্যন্ত উত্তরবঙ্গে ভারী বৃষ্টি। সপ্তাহান্তে বৃষ্টি বাড়তে পারে দক্ষিণবঙ্গে।
আরও পড়ুন, ট্রেন চালিয়ে খুশি রেলের আধিকারিকরা, করোনা রুখতে কী কী নিয়ম শিয়ালদহ স্টেশনে
কলকাতায় আংশিক মেঘলা আকাশ বিকেলের দিকে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি ঝড় হওয়ার সম্ভাবনা। বাতাসে জলীয় বাষ্প থাকায় আদ্রতাজনিত অস্বস্তি ও থাকছে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, বুধবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে দুই ডিগ্রি কম। এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে এক ডিগ্রি কম। শহরের বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ সর্বাধিক ৯২ শতাংশ। আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ ন্যূনতম ৫৭ শতাংশ। মঙ্গলবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে এক ডিগ্রি কম। এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে এক ডিগ্রি কম। শহরের বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল সর্বাধিক ৯২ শতাংশ। আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ন্যূনতম ৬৬ শতাংশ।
আরও পড়ুন, 'আই কান্ট ব্রিদ' আন্দোলন পৌঁছল কলকাতায়, আমেরিকান সেন্টারের সামনে বিক্ষোভ ছাত্র-যুবদের
রাজ্যে প্রাক বর্ষার বৃষ্টি শুরু হয়েছে। স্ট্রং সাউদার্লিতে প্রচুর জলীয়বাষ্প ঢুকছে রাজ্যে। জলীয় বাষ্প বজ্রগর্ভ মেঘ তৈরি করছে। তার প্রভাবেই ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা ।কেরলে বর্ষা ঢুকেছে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু। কেরল ছাড়াও তামিলনাড়ু, পন্ডিচেরি বেশকিছু অংশে ঢুকেছে। দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর এই গতি আগামী দিনেও থাকলে নির্ধারিত সময়ে বর্ষা আসবে রাজ্যে এমনটাই মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা। আবহাওয়া দপ্তরের সূচি অনুযায়ী উত্তরবঙ্গে ৭ ই জুন এবং দক্ষিণবঙ্গে ১১ ই জুন বর্ষা প্রবেশ করতে পারে বলে মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা। অপরদিকে, মৌসম ভবন সূত্রে খবর,, ১২ ঘণ্টার মধ্যে ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার গতিবেগে অতি তীব্র ঘূর্ণিঝড় হয়ে আছড়ে পড়বে নিসর্গ। সেইসঙ্গে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস। মুম্বই, থানে ছাড়াও মহারাষ্ট্রের রায়গড়, পলগড়ের মতো উপকূলীয় জেলাগুলিতে ঘূর্ণিঝড় ব্যাপক তাণ্ডব চালাতে পারে। এ ছাড়া, গুজরাতের বলসাড, নবসারি, সুরাত, ভাবনগর এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল দাদরা,নগর হাভেলি,দমন-দিউতেও নিসর্গের বড়সড় প্রভাব পড়বে।
কলকাতা মেডিক্যালের ছাদের কার্নিশে বসে করোনা রোগী, সামলাতে গিয়ে নাজেহাল কর্তৃপক্ষ
করোনা মোকাবিলায় বড়সড় উদ্য়োগ, পরিষেবা বাড়াতে ৫০০ ডাক্তার-নার্স নিচ্ছে রাজ্য
কোভিড পজিটিভ হয়ে মৃত্য়ু প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ হরিশঙ্কর বাসুদেবনের