সংক্ষিপ্ত
- জ্বর -শ্বাসকষ্টে হলে অবশ্য়ই চিকিৎসকের কাছে যান
- যারা এই মুহূর্তে রোগে আক্রান্ত তাদের থেকে দূরে থাকুন
- সরাসরি কোনও পশু-পাখির সংস্পর্শে আসবেন না
- কাঁচা খাবার খাওয়া বন্ধ করুন, খাবার আগে ফুটিয়ে নিন
সাধারণ জনগণের জন্য বিভিন্ন অসুস্থতার সংক্রমণ এবং সংক্রমণকে রুখতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা হু -এর তরফে কিছু স্বাস্থ্য়বিধি প্রকাশ করা হয়েছে। হাত এবং শ্বাস প্রশ্বাসের স্বাস্থ্যকর এবং নিরাপদ খাদ্য অনুশীলনগুলি খুবই প্রয়োজন। অ্যালকোহল বেস সাবান এবং জল ব্যবহার করে সবসময়ই হাত পরিষ্কার করুন। কাশি এবং হাঁচি দেওয়ার সময় মুখ এবং নাককে টিস্যু দিয়ে ঢেকে রাখুন এবং ব্য়বহারে সঙ্গে সঙ্গে টিস্যু নিরাপদ স্থানে ফেলে দিন। এরপর হাত ধুয়ে ফেলুন। যারা এই মুহূর্তে জ্বর এবং সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত তাদের থেকে অবশ্য়ই দূরে থাকুন।
আরও পড়ুন, করোনা ভাইরাস চিকিত্সায় প্রস্তুত বেলেঘাটা আইডি-উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল, বরাদ্দ হল ১৬ বেড
যদি আপনি সর্দি-কাশি, জ্বর এবং শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হন, তাহলে অবশ্য়ই চিকিৎসকের কাছে যান। এবং আপনার যাবতীয় মেডিক্য়াল হিস্ট্রি খুলে বলুন। মাথায় রাখবেন, যখন বাজার করতে যাবেন সেইসময় ঢাকা না দেওয়া কোনও খাবার খাবেন না। সরাসরি কোনও পশু-পাখির সংস্পর্শে আসবেন না। সবসময় টাটকা খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। যেকোনও মাছ বা মাংস সম্পূর্ণ ফুটিয়ে রান্না করুন, তারপরেই খাওয়া-দাওয়া করবেন।
আরও পড়ুন, ১৮২ জন তরুণীর অশ্লীল ভিডিও তুলে ফাঁস করার হুমকি, গ্রেফতার কলকাতার ৩ যুবক
উল্লেখ্য়, মূলত কোথা থেকে আসছে এই করোনা ভাইরাস এবং কোন কোন বিষয়ে সাবধান থাকবেন, জেনে নিন। মূলত গবাদি পশু থেকেই ছড়ায় এই করোনা ভাইরাস। তাই পশু-পাখি ও গবাদি পশুর সংস্পর্শে থাকা মানুষদের মধ্যে করোনা ভাইরাসের প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়তে পারে। পশুর লোম, মল থেকেই এই ভাইরাস সংক্রমণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। একদিকে যেমন পশুর দেহ থেকে এই ভাইরাস মানুষের দেহে আসতে পারে অপরদিকে, মানুষের দেহ থেকেও পশুর দেহে যেতে পারে এই ভাইরাস। সুতরাং এই বিষয়গুলি নজরে রাখাবেন।