সংক্ষিপ্ত
আপনি সব বিশেষ অনুষ্ঠানে সুন্দর দেখতে চান। বিশেষ করে ত্বকের কালো দাগ এবং বিবর্ণতার জন্য অনেকেই বেস ব্লিচিং এর আশ্রয় নেন। বাড়িতে ত্বকের যত্ন নিয়ে চান তাদের জন্য এই টোটকা দারুন কার্যকর।
রূপচর্চার মধ্যে একটি অন্যতম অংশ হল বেস ব্লিচিং। বেস ব্লিচিং করার সময় ত্বকের জন্য সঠিক সময়ে সঠিক পণ্য ব্যবহার করা উচিত। অন্যথায়, এটি মুখে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। পারিবারিক ফাংশন থেকে শুরু করে বন্ধুদের সঙ্গে ট্যুরে যাওয়া পর্যন্ত, আপনি সব বিশেষ অনুষ্ঠানে সুন্দর দেখতে চান। বিশেষ করে ত্বকের কালো দাগ এবং বিবর্ণতার জন্য অনেকেই বেস ব্লিচিং এর আশ্রয় নেন। বাড়িতে ত্বকের যত্ন নিয়ে চান তাদের জন্য এই টোটকা দারুন কার্যকর।
প্রথমে মুখ ধুয়ে নিন:
বেস ব্লিচিং করার আগে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। সম্ভবত বেস ব্লিচ প্রয়োগ করার পরে খুব তাড়াতাড়ি মুখ ধুয়ে ফেললে চিকিত্সার কার্যকারিতা কমতে থাকবে। অতএব, মুখের উজ্জ্বলতা বজায় রাখতে, ব্লিচ করার পরে প্রায় ৬-৮ঘন্টা ফেস ওয়াশ বা সাবান ব্যবহার করবেন না।
প্যাচ টেস্ট:
প্যাচ টেস্ট করার কারণ হল এই ব্লিচ প্রত্যেকের ত্বকের জন্য কার্যকর নাও হতে পারে। তাই মুখ ব্লিচ করার আগে হাতে এটি পরীক্ষা করুন। কারও কোনও এলার্জি আছে কি না? এটি পরীক্ষা করে দেখুন এবং তারপর এটি ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।
অল্প পরিমাণে বেস ব্লিচ ব্যবহার করুন:
সব ক্রিম ব্যবহারের জন্য ঝুঁকি থাকে না। কিন্তু অনেকের মধ্যে সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইট থাকে, যা ত্বকের জন্য সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাই কম ব্লিচ ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।
আরও পড়ুন- ত্বকের লাবণ্য বজায় রাখতে প্রতিদিনের ডায়েটে রাখুন এগুলি, জেনে নিন খাওয়ার পদ্ধতি
আরও পড়ুন- আপনার হার্ট কতটা সুস্থ, ঘরে বসেই জেনে নিন এই পরীক্ষার মাধ্যমে
আরও পড়ুন- সব সময় স্পাইসি খাবার খেতে ইচ্ছে করে, তবে জেনে নিন এর আসল কারণ
নির্দেশাবলী পড়া-
ব্লিচ ব্যবহার করার আগে প্যাকেটে তার নির্দেশাবলী পড়ুন। ত্বকের জন্য সঠিক পরিমাণ নির্বাচন করা উচিত এবং নিশ্চিত করা উচিত যে এটি ত্বকের ক্ষতি করবে না। তারপরেই ব্যবহার করুন।