সংক্ষিপ্ত

  •  যাঁদের লেখার অক্ষর ছোট তাদের জীবনে লক্ষ্য স্থির 
  •  পেনের চাপ দিয়ে লিখলে তাঁরা বেশি আবেগপ্রবণ হন 
  •  পেনের হালকা চাপ দিয়ে লিখলে তাঁরা  বাস্তববাদী হন
  •  ইংরেজি অক্ষরের ওপরে দাগ দেন যারা, তাঁরা উচ্চাকাঙ্ক্ষী
     


ছোট বেলা থেকে প্রায় প্রত্য়েককেই হাতের লেখার উপর বিশেষ যত্ন নিতে হয়। আর বড় হওয়ার সঙ্গেই প্রত্য়েক মানুষের মনের প্রভাব পড়ে তাঁর হাতের লেখায়। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক হাতের লেখা কীভাবে মানুষ চিনবেন-

 মূলত যাঁদের লেখার অক্ষর ছোট হয়, তাঁদের যেকোনও বিষয়ে মনোযোগ খুব গভীর হয়। দেখা যায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তারা, তাদের জীবনে লক্ষ্য স্থির। পাশাপাশি, যাঁদের হাতের লেখার অক্ষর বড় হয় তাঁদের ভাবনা অনেক সুদূরপ্রসারী  এবং সৃজনশীল মনের অধিকারি হন তাঁরা। যারা খাতায় পেনের চাপ বেশি দিয়ে লেখেন তাঁরা তুলনামূলক আবেগপ্রবণ হন এবং খুব বেশি প্রতিক্রিয়াশীল হয়ে থাকেন।

আরও পড়ুন, বছরের শুরুতে ঘুরে আসুন দার্জিলিং, শীতের মরশুমে মিলতে পারে তুষারপাত

অপরদিকে, যাঁরা হালকা চাপ দিয়ে লেখেন তাঁরা আবেগ দ্বারা পরিচালিত হন না। এরা খুবই  বাস্তববাদী হন। যাঁরা কিছুটা বাঁদিক হেলিয়ে লেখেন   তাঁরা একেবারেই বন্ধুত্বপূর্ণ নন। তারা খুবই অন্তর্মুখী। যাঁরা ডান দিক হেলিয়ে লেখেন অর্থাৎ ইটালিক স্টাইল অনুসরণ করেন, তাঁরা শৈল্পিক এবং যারা সোজা লেখেন তাঁরা সব কিছু যুক্তি দিয়েই বোঝাতে পছন্দ করেন। 

আরও পড়ুন, শরীরচর্চার উপযুক্ত সময় কোনটি, জানুন এখনই

যে সকল মানুষ ইংরেজি অক্ষর  লেখার সময় যাঁরা ওপরের দিকে দাগ দেন, মনে করা হয় তাঁরা উচ্চাকাঙ্ক্ষী এবং আত্মবিশ্বাসী। পাশাপাশি নিচের দিকে দাগ দেন যাঁরা তাঁদের লক্ষ্য স্থির নয় এবং নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন তাঁরা।  আই-এর ওপরের ডট সম্পূর্ণ গোল করে দেন যারা, তাদের আচরণ শিশুসুলভ। অন্যদের তুলনায় অনেক বেশি শিল্পীসত্ত্বা লুকিয়ে আছে তার মধ্য়ে। যাঁরা শুধু ছোট একটি ডট দিয়েই ছেড়ে দেন, তাঁরা সাজানো গোছানো জীবনযাপন পছন্দ করেন এবং জটিলতা, সমস্যা এসব ছাড়াই বাঁচতে ভালবাসেন।